পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

«& & ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । “ হে নরাত্মা নগরের লোক সকল, আমারদের সঙ্গে মঞ্জি বিনেরেগশের করিৰার নিমিত্তে তোমরা জুরীর শব্দ खेष्ठद्ध !] করিলে আমারদের নিতান্ত আনন্দ হইয়াছিল। আর যখন কহিলা, আমরা তোমারদের প্রভু ও রাজার অধীন হইতে প্রস্তুত আছি, তখন আরো আহলাদ হইল। কিন্তু তোমারদের অৰিবেচনার প্রস্তাব শুনিয়া, ও তোমারদের পাপ করিবার স্বাধ না হয় তোমরা এমন উপায় করিভেছ দেখিয়া, আমারদের সুখের স্থানে দুঃখ হইলও তোমারদের মন ফিরিবে এই আশাও প্রায় লুপ্ত হইল। “ বুঝি, নরাত্মার বহুকালের শত্ৰু কুবিরাম ঐ সকল কথার শিক্ষা দিল । কিন্তু যে জন শাদাই রাজার সেবা করিতে যৎকিঞ্চিৎ মানস রাখে, সেও এমন কথা কদাচ শুনিতে পারে না। অতএব মহাপাপের নিগ্ৰহ করিয়া যেমন দূর করিতে হয়, তেমনি আমরা তোমারদের সেই কথা সমপূর্ণরূপে অগ্রাহ্য করি । (২ তিম ৷ ২ ৷ ৯১)। “ পরন্তু হে নরাত্মা যদি তোমরা আপনারদিগকে, হয় অমারদের হাতে, নতুবা আমারদের রাজার হাতে সমর্পণ কুর, আর তিনি যে নিয়ম উচিত জ্ঞান করেন সেই নিয়ম মতে যদি তোমরা কাৰ্য্য করিতে সম্মত হও, তবে আমরা তোমারদিগকে গ্রাহ্য করিয়া তোমারদের সঙ্গে শন্তিভাবে থাকিব। আর তিনি যে নিয়ম করিবেন তাহাতে অবশ্যই তোমারদের মঙ্গল হবে। কিন্তু যদি তোমরা আপনারদিগকে শাদাই রাজার হাতে সমর্পণ করিতে ন চাহ, তবে তোমারদের যে দশা ঘটিয়াছে তাহাই রহিল । আমারদের যাহা করিতে হবে তাহাও করি।" এই কথা শুনিয়া নগরাধ্যক্ষ অবিশ্বাস কহিল, “ আময়া [অবিশ্বাসের এইক্ষণেও শক্রর হাতে পড়ি নাই, তৰে धडूद्ध# [] কি আপনারদের রাজার রাজদণ্ড লইয়।