পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। óጫ খাছার পরিচয় জানি না এমন লোকের হাতে দিব। এমন মূখ কে। ইহঁার অনিয়মিত যে প্রকারের কথা কহেন, তাহ আমি কোন প্রকারেই গ্রাহ্য করিব না। . তাহারদের রাজার ষে রীতি ও স্বভাৱ তাহা কি জান । কেহং কহে, তাহার প্রজারা একটু দোষ করিলেই তিনি মহাক্রোধ করেন। অন্যেরা কহে, প্রজারা যাহা করিতে পারে না এমন কঠিনং কৰ্ম্ম তিনি চাহেন। তবে, হে নরাত্মা, এই গতিকে যাহা করিৰ তাহা অতি সতর্ক হইয় করাই তোমারদের বুদ্ধির প্রমাণ। এক বার তাহার লোকেরদের কথা শুনিয়া, তাহার হস্তগত হইলে, আর স্বাধীন হইতে পারিব না। ঐ রাজ নিজ ইচ্ছামতে যাহা চাহেন তাহা করেন। অতএব তাহার অধীন হওয়া অত্যন্ত মুঢ়তার প্রমাণ ৷ হইলে পর তোমরা শোক করিব, কিন্তু আপনারদের দুঃখের কারণ আপনারাই হইল। এমত জ্ঞান করিব । আর র্তাহার অধীন হইলে, তোমারদের কাহাকে নষ্ট করিবেন কাহাকে বা রক্ষা করিবেন, তা কে জানে। এমনও হইতে পারে, অামারদের সকলকেই নষ্ট করিয়া, এই নগরে বাস করিবার নিমিন্তে স্বদেশহইতে নুতন লোক পাঠান।” নগরাধক্ষের এই কথাতে কাষ্য নিস্কুল হইল, তাহাতে [অবিশ্বাসের কথাতে সেনাপতিরদের যে কিঞ্চিৎ আশা ছিল সকল নিষ্কল হুইল। তাহাও গেল। অতএব তাহারা উঠিয়া fকন্তু দিয়াবল অতি আপনারদের ছাউনিতে ও আপনারদের শয় সম্ভষ্ট হইল ] লোকেরদের নিকটে ফিরিয়া গেলেন। নগরাধ্যক্ষও আপন গড়ে ও রাজার নিকটে গেল । দ্বার খুলিয়া দিতে হয় কি না, প্রজার এই বিষয়ে প্রায় দ্বিমন হইতে লাগিয়াছে, এই কথা দিয়াৰলও শুনিয়া নগরাধ্যক্ষের ফিরিয়া আসিবার অপেক্ষায় ছিল। নগরাধ্যক্ষ আইলেই, দিয়াবল কহিল “ আইসুন মহাশয়, আদ্যকার কি লম্বাদ।” আবিশ্বাস নমস্কার করিয়া কহিল, "সৈমাধ্য