পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

も協* ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । ক্ষেয়দের এইং কথা, আমারও এইং উত্তর।" সমস্ত বিবরণ শুনিয়া, দিয়াবল মহা আনন্দ করিয়া কহিল, “ হে আমার বিশ্বাসপাত্র অবিশ্বাস, দশবার তোমার পরীক্ষা করিলাম, কিন্তু বিশ্বাসঘাতক কখনই হও নাই। অতএব আমি এই প্রতিজ্ঞা করিতেছি, এই যাত্রায় উদ্ধার পাইলে নরাত্মা নগরের অধ্যক্ষহইতেও উত্তম পদ তোমাকে দিব । সৰ্ব্ব স্থলে তোমাকে আমারই পর কৰ্ত্ত করিব, সৰ্ব্বদেশীয় লোককে তোমার অধীন করিয়া দিব, কেবল আমিই তোমার বড় থlকিব। কেহ অবাধ্য হইলে তুমি তাহার শাসন করিব । প্রজারদের মধ্যে তোমার শৃঙুলে যে বদ্ধ ন হইবে সে কখনে কোথাও এক পা চালাইতে পাইবে না।” নগরাধ্যক্ষ এই সকল কথা শুনিয়া, আপনাকে মহাঅনুগ্রহ পাত্র জ্ঞান করিয়া, দিয়াবলের নিকটহইতে চলিল, ও অত্যন্ত দপ করিয়া আপন ঘরে গিয়া ভাবিতে লাগিল, “ আমার সেই উচ্চ পদ যত দিন না হয়, তত দিন আশাতেই আনন্দ করি।” r পরস্তু সেই দিনের উক্ত ব্যাপারে দিয়াবল ও নগরাধ্যক্ষ নিগরের মধ্যে মহা সমপূর্ণরূপে একমন হইলেও, শাদাইর ८#ांक्ष t] সেনাপতিরদিগকে অবিশ্বাস যে উত্তর দিয়াছিল তাহাতে নগরের লোকের প্রায় অবাধ্য হইতে লাগিল। বিবরণ এই অবিশ্বাস অধ্যক্ষ সেনাপতিরদের সঙ্গে কর্ণদ্বারে যে সময়ে কথা কহিতেছিল, সে সময়ে দিয়াৰল পূৰ্ব্বকালীন অধ্যক্ষ সুবুদ্ধিকে ও লেখক সদসদ্বোধকে সে স্থানে উপস্থিত হইয়া শুনিতে দিল না, পাছে তাহারা অবাধ্য হইয়া সেনাপতিরদের সপক্ষে নানা কথা কহিয়া, নগরের লোকেরদের মন লওয়ায় । পরে তাহারা পরম্নর ঐ সকল সম্বাদ শুনিতে পাইয়া, অত্যন্ত দুঃখিত হইয়া, নগরের কঙ্কক লোককে ডাকিয়া কহিতে লাগিল, "সম্ভ্রান্ত সেনাপতিরা যে