পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । や> কথা কহিয়াছেন, সকলই যথার্থ, আর অৰিশ্বাসের কথাতে অত্যন্ত দুঃখ ঘটিতে পারে। যেহেতুক সেই ব্যক্তি ঐ সেনাপতিরদিগকে ও র্তাহারদের রাজাকে কিছুমাত্র সম্মান করে নাই, আর র্তাহারদিগকে প্রবঞ্চক ও বিশ্বাসঘাতক বলিয়াছে । কেননা একে সেনাপতিরদের কথাতে সম্মত হইল না, তদ্ভিন্ন রাজা কহিয়াছিলেন, লোকেরা আমার প্রতি মন ফিরাইলে আমি তাহারাদগকে দয়া করিব, অবিশ্বাস কহিতেছে, কি জানি তিনি আমারদের সকলকে নষ্ট করেন, এই কি তাহার অপমান করা হয় না ।” ইত্যাদি কথা শুনিয়া লোকসকল বিবেচনা করিল, অবিশ্বাস অতি কুকথা কহিয়াছে । অতএব এক দিগে পাঁচ জন, অন্য দিগে দশ জন, ইত্যাদি প্রকারে তাহারা স্থানেং ও পথেং দৌড়াদৌড়ি করিয়া, প্রথমে ক্ষুদ্ৰং করিয়া, পরে স্পষ্ট করিয়া, শেষে উচ্চ শব্দ করিয়া এই শোকের কথা কহিতে লাগিল “ হায় শাদাই রাজার সাহলি সেনাপতিগণ হায় তাহারদের ও শাদাই রাজার অধীন কেন ন হই ।” পরন্তু নগরের লোকেরদের এই প্রকার গোলমালের কথা শুনিয়া, নগরাধ্যক্ষ তাহারদিগকে স্থির করিতে আইল সে বোধ করিল, “আমি অর্জনগর্জন করিলে তাহারা ভয় প{ইয়া অবশ্য স্থির হবে।" কিন্তু লোকেরা তাহাকে দেখিলেই হুড়াহুড়ি করিয় তাহার উপর আক্রমণ করিল, তাহাকে নষ্টও করিত, কিন্তু সে পলাইয়া ঘরে গিয়া আশ্রয় লইল । তাহাতে লোকের তাহার ঘরপর্য্যন্তও ভাঙ্গিয় ফেলিতে উদ্যত হইল, কিন্তু ভিত্তি অত্যন্ত দৃঢ় প্রযুক্ত পারল না। তাহাতে সে কিঞ্চিৎ সাহস পাইয় গৱাক্ষ দিয়া দৃষ্টি করিয়া তাহারদিগকে কহিল। “হে মহাশয়ের অদ্য এই প্রকার বিভুটি কেনু o