পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। ዓን ভদ্বিষয়ে সচেতন হও, আর তাহাতে নরাত্মার যে ক্ষতি করিয়াছ তদ্বিষয়েও সতর্ক হও । তাহারদের নিয়মেতে যদি সমুাত হইতা, তবে নরাত্মার চতুৰ্দ্দগে যে তুরীর ধ্বনি ও যুদ্ধের রব শুন যাইতেছে, তাহ পূৰ্ব্বেই নিবৃন্ত হইত। কিন্তু তোমার অজ্ঞানতার কথাপ্রযুক্ত সেই ভয়ানক রব এখনও শুনা যাইতেছে।” বৃদ্ধ অবিশ্বাস উত্তর করিল, “মহাশয় আমি যদি রক্ষা পাই, তবে তোমার কথা দিয়াবলকে জানাইব, তিনি উত্তর দিৰেন। ইতিমধ্যে আমরা তোমার পরামর্শ চাহি না, আপনারদের বিবেচনা মতে নগরের মঙ্গল করিব।” সুবুদ্ধি কহিলেন “ মহাশয় তোমার রাজাও তুমি বিদেশীয় লোক, নগরের লোক নও । কি জানি আমারদিগকে আরো সঙ্কচিত করিলে পর, যখন পলায়ন ভিন্ন তোমারদের রক্ষা পাইবার অন্য উপায় না থাকিবে, তখন তোমরা অামারদিগকে ছাড়িয়া, আপনারদেরই রক্ষার জন্যে পলাইবা, কিম্বা নগরে অগ্নি লাগাইয়। ধূমেতেই লুকাইয়া, কিম্ব জাজ্বল্যমান নগরের আলোতেই পথ দেখিতেই পলাইবা, আমিরাই স*\হারক অবস্থায় পড়িয়া থাকিব ।” অবিশ্বাস কহিল “ প্রজার ন্যায় তোমার আচরণ করা উচিত, ভুলিয়াছ। আমারদের রাজা আদ্যকার ঘটনার সম্বাদ শুনিলে কি করেন বলিতে পারি না ।” - ইহারদের এই প্রকার পরস্পর বিরোধ হইতেছে, ইতিমধ্যে স্বেচ্ছাৰলম্বী ও কুস^স্কার ও কুবিরামাদি এব^নুতন নিযুক্ত কএক জন বিচারক নগরের প্রাচীর ও দ্বারহইতে নামিয়া, এই সকল বিভুটের কারণ জিজ্ঞাসা করিল। তাহাতে এক জন এক কথা, অন্য জন অন্য কথা গোলমাল করিয়া কহিল, কে কাহা কথা বুৰিতে পারে। তাহাতে সকলুকে নীরব থাকিতে অজ্ঞা হইলে বৃদ্ধ কেন্দুয়া অবিশ্বাস কহিতে &