পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* 3 ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । “ হে মহাশয়ের ও আমার বিশ্বস্তু প্রজার, এই ত্বরবাদক আপন রজাকে মহান ও ভয়ঙ্কর বলিয়া যাহা কহে, তাহ। সত্য হইলেও তোমরা তাহার অধীন হইয়। কেবল দাস হইতে পারিবা, কখনও মাথা তুলিতে পাইবা না । এমন প্রবল ও মহৎ রাজা দূরে থাকিতেও তাহার শক্তি চিন্তা করিলেই মনে ভয় জন্মে। তবে তিনি উপস্থিত হইলে তোমরা কেমনে সহ্য করিব । আমি তোমারদের রাজা, অথচ তোমারদের বন্ধুর সমান। ফড়িঙ্গের সঙ্গে তোমরা যেমন থেল কর তেমন আমার সহিত পার । অতএব তোমারদের যাহাতে মঙ্গল হয় তাহা বিবেচনা কর, ও আমি তোমারদিগকে যে সকল ক্ষমতা দিয়াছি তাহা মনে রাখা । “ আরো এই ব্যক্তি যাহা কহিয়াছে তাহ যদি সত্য হয়, তৰে শাদাই রাজার সকল প্রজাকে দাসের মত দেখায় ইহার কারণ কি। তাহারদের তুল্য দুঃথি কিম্বা অপমান পৃথিবীতে আর নাই । “ হে আমার নরাজু বিবেচনা কর । আমি তোমারদিগকে [নরাত্মার অাশা ত্যাগ করিতে চাহি না । তোমরাও অামাउक्र इझ ] কে ছাড়িতে তেমন অনিচ্ছুক হইলে ভাল হয়। আমার কথায় মনোযোগ কর । তোমরাতে মুক্তই আছ। মুক্তির গুণ বুঝ। তোমারদের রাজাও আছেন। সেই রাজাকে ৬পযুক্তমতে ভক্তি করিতে ও তাছার আও। মানিতে শিক্ষা কর।” এই কথা শুনিয়া, শাদাই রাজার সৈ ন্যেরদের পক্ষে নরত্মার লোকেরদের মন আরো কঠিন হইল। র্তাহার মহত্ত্ব বুঝিয় তাহারা ভয় করিল, ও তাহার ধর্মগুণ বিবেচনা করিয়৷ তাহারা নিরাশ হইল। অতএব কিঞ্চিৎকাল পরামশ করিয়া দিয়াবলের প্রতি আসক্ত লোক তুরবাদকদ্বারা সেনাপতিরদিগকে এই সম্বাদ দিল, “আমরা আপনারদের রাজার