পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Գեր ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত এখন নরাত্মার যে অবস্থা ও কার্য্যের যেরূপ ভাব হইয়াছে তাহা জানাই, ও অামারদের উদ্যোগ, সফল হইল না ইহা স্বীকার করি 1, ভtহর ক্ষমা প্রার্থনা করিয়া সাহায্য প্রার্থন করি। অর্থাৎ শ্ৰীলশ্ৰীযুক্ত আমারদের নিকটে অধিক সৈন্য পাঠান, ও এক জন উপযুক্ত ও সাহসিক সেনাপতিকে সেইং সৈন্যেরদের অধ্যক্ষ করিয়া পাঠান, তাহাতে নগর অধিকার করিবার অভিপ্রায়ে যে উত্তম কার্ষ্য আরম্ভ করিয়াছেন তাহ বিফল না হইয়া নরাত্মকে সমপূর্ণরূপে জয় করেন, এই প্রাথনা করি ” দোষাবধারকের এই কথায় সকলেই সম্মত হইয় কহিলেন, “ অবিলম্বে প্রার্থনাপত্র লিথিয়া উপযুক্ত লোকদ্বারা মহারাজার নিকটে পাঠাইতে হয়।” ঐ পত্রের মৰ্ম্ম এই ৷ “ হে অতি দয়ালু ও মহিমাবিশিষ্ট রাজন, সকল উত্তম লোকের প্রভু ও নরাত্মা নগরের নির্মাণকৰ্ত্তা, হে অতি সম্ভ্রান্ত রাঞ্জন, আপনকার অজ্ঞামতে আমরা প্রাণ হাতে লইয় অতিপ্রসিদ্ধ নরাত্মা নগরে যুদ্ধ করিতেছি। প্রথমে নগরের নিকটে উপস্থিত হইলে, শ্ৰীযুক্তের আজ্ঞাপত্ৰমতে আমরা সন্ধি করিবার নিয়মের প্রস্তাব করিলাম, কিন্তু হে মহ - রাজ, তাহারা আমারদের উপদেশ তুচ্ছ করিয়া অামারদের প্রবোধ বাক্য গ্রাহ্য করিল না (মথি ২২ ৷৷ ৫ ৷ মিথ ৭ । ১৯) । তাহারী দ্বার বদ্ধ করিয়া অামারদিগকে নগরে যাইতে দিল না । ও কামান পাতিয়া আমারদের প্রতি আক্রমণ করিয়া সাধ্যমতে অামারদের ক্ষতি করিয়াছে । আমরাও ভয় জন্মাইবার কথা অনেকবার কহিলাম, ও উপযুক্ত প্রতিফল দিয়া নগরের কোনং লোককেও নষ্ট করি য়াছি । " দিয়াবল ও অবিশ্বাস ও স্বেচ্ছাবলম্বী, এই তিন জন বিশেষরূপে আমারদের বাধা করে। এইক্ষণে আমরা ছাউনি