পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। Գ Տ করিয়া রহিয়াছি। কিন্তু নগরের লোকদিগকে কিছুমাত্র বিশ্রাম করিতে দি না । “এক বার এমন হইল, যদি বিশ্বস্তু এক জন বন্ধুও নগরের মধ্যে আমারদের পক্ষে কিছু কহিতেন, তবে বোধ হয় লোকের অাপনকার অধীন হইত। পরন্তু নগরে শত্রুবিন নাই, অামারদের প্রভুর সপক্ষে কথা কহিবার কেহই নাই। অতএব আমরদের উদ্যোগের কিছুমাত্র ক্রটি না হইলেও এখনও নরাত্মা বিদ্রোহী হইয়া আছে। “এইক্ষণে, হে রাজাধিরাজ, আপনকার ক্ষুদ্র দাস আমরা নরাত্মা নগর জয় করিয়! ইষ্ট সিদ্ধ করিতে পারিলাম না । ইহাতে ক্ষমা করুন। আর নগর অধিকার করিবার উপযুক্ত আর কএক সৈন্যকে পাঠাই বার আজ্ঞা হউক, ও যাহাকে নরাত্মার লোকের ভয় অথচ স্নেহ করিবে, এমন এক জন সেনাপতিকে পাঠাইবার আজ্ঞা হউক । “ আমরা যুদ্ধ ত্যাগ করিতে চাহি বলিয়া, এই প্রার্থনা করিতেছি এমন নয়, কেননা অামারদের কার্য্য যত কাল সফল না হয় তত কাল আমরা প্রাণপণ করিয়াও এই স্থানে থাকিতে প্রস্তুত আছি । নরাত্ম নগর আপনকারই অধিকার হয়, এই অামারদের নিতান্ত প্রার্থন । অতএব হে মহারাজ, এই কার্য্য অতিশীঘু সমাপ্ত হইলে, আমরা আপনকার অন্য কোন দয়ার কার্ষ্যেতে প্ৰবৰ্ত্ত হইবার অবকাশ পাই ।” প্রার্থন পত্র প্রস্তুত হইলে নরাত্মস্নেহ নামক এক ভদ্র লোর্যাস্থার হাতে পা- কের দ্বার মহারাজার নিকটে পাঠান फेॉन ८१ॉल 1] গেল । ঐ দূত রাজবাটতে উপস্থিত হইয় রাজপুত্রের হাতে পত্র দিলেন। রাজকুমার তাহ পাঠ করিয়া সন্তুষ্ট হইলেন। পরে তাহা শুধরাইয়া, আপনি অধিক কএক কথা লিথিয় রাজার নিকটে লইয়া গেলেন। পরে প্রণাম করিয়া রাজার হাতে