পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*● ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। পত্ৰ দিয়া আপনার সাধ্যমতে সেই প্রার্থনার উপলক্ষে কহিতে লাগিলেন । রাজা সেই প্রার্থন পত্র দেখিয়া আনন্দ পাইলেন। পুত্ৰও সে রাজা ঐ পর আ. বিষয় কহিতেছেন, ইহাতে র্তাহার অানন্দ মনে গ্রাহা করি- রে আনন্দ হইল। আর নরাত্মার নিকলেন ।] টে আপনার যে সৈন্যেরা ছিল তাহারা কায়মনোবাক্যেতে উদ্যোগ করিতেছে, ও অতি প্রসিদ্ধ নরাত্মা নগরের মঙ্গলজনক কতক কাৰ্য্য করিয়াছে, তাহ শুনিয়া অতিশয় সন্তুষ্ট হইলেন । অতএব মহারাজা আপন প্রিয় পুত্র ইমানুএলকে ডাকিয়া কহিলেন, “ নরাত্মার যে অবস্থা আছে তাহ! আমি যেমন জানি তুমিও তেমন জানিয়াছ, এই নগরের নিস্তারের নিমিত্ত্বে তুমি যাহা করিয়াছ তাহাও জান ! হে পুত্র, নরাত্মার নিকটে আমার যে সৈন্যেরা আছে তাহারদের সাহায্য করিতে তোমারই যাইতে হইবেক । অতএব যুদ্ধ করিতে সসজ্জ হইয়া যাও । নরাত্মাকে জয় করিবা ” পুত্র উত্তর করিলেন, “ হে পিতঃ আপনকার ব্যবস্থা আমার হৃদয়ে আছে, আপনার বাসন পূর্ণ করাতেই আমার সন্তোষ (ইব্রী ১০। ৮)। অনেক কালাবধি আমি এই সময়ের ও এই কর্মের অপেক্ষা করিতেছি। অতএব আপনকার বিবেচনামতে আমার সঙ্গে যে সৈন্য পাঠাইবেন তাহার আজ্ঞ। করুন | আমি যাইয়া মরণাপন্ন নরাত্মাকে দিয়াৰলের পরাক্রম ও কর্তৃত্বহইতে উদ্ধার করি। নরাত্মার দুর্দশ ভাবিয়া অামার মন বারং দুঃথিত হইয়াছে, এইক্ষণে পরমানন্দ পাইলাম।” ইছ কহিয়া তিনি অত্যন্ত উল্লাসেতে লম্ফ দিয়া কহিলেন, “নরাত্মার রক্ষার জন্যে অামি যাহা ত্যাগ করিতে উদ্যত নই এমন অতিপ্রিয় কিছুই নাই। হে নরাত্মা তোমার হি^সকেরদের প্রতিহি৭১সা করিবার দিন উপস্থিত। হে