পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৯৪

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । b's পিতঃ আমাকেই নরাত্মার ত্রাণের সেনাপতি করিয়াছেন, ইহাতে আমি পরম উল্লসিত হইলাম (ইব্রী ২ ৷৷ ১ ০)। নরত্মা নগরের বিয়ু যাহারা করিল তাহারদেরই বিয়ু আমি করিয়া তাহারদের হস্তুহইতে নরাত্মার উদ্ধার করিব ? রাজপুত্রের এই কথা বিদ্যুতের তুল্য রাজধানীর সৰ্ব্বত্রই ক্ষণমাত্রে ব্যাপিয়া গেল। আর নরাত্মার জন্যে ইমুনুএল যাহা করিবেন তদ্ভিন্ন প্রায় অন্য কথা সেই সময়ে শুনা গেল না। রাজবাটীর সকল লোক ঐ কথা শুনিয়া অত্যন্ত আনন্দ করিলেন। কাৰ্য্য মহৎ যুদ্ধও ন্যায়মতের ইহ জানিয়া প্রধানং লোকের এই ইচ্ছা হইল, আমরাও ইমুনুএল রাজার অধীন কোন পদ পাইতে পারিলে, নরাত্মা নগরকে শাদাই রাজার নিমিত্তে জয় করিতে সাহায্য করি । পরে আজ্ঞা হইল “ ইমানুএল যুবরাজ নরাত্মাকে উদ্ধার করিবার জন্যে আসিতেছেন, ও তিনি সঙ্গে করিয়া যত সৈন্য আনিবেন তাহারা অবশ্য জয়ী হইবেন, নগরের নিকটে যে সৈন্যেরা ছাউনি করিতেছে তাহারদিগকে এই সম্বাদ দেওয়া যাউক।” এই আজ্ঞা হইলেই রাজৰাটীর প্রধানং লোক দূত হইতে প্রস্তুত হইলেন । অনন্তর মহারাজ ,আপন পুত্র ইমুানুএলকে পাঠাই েন, ইমুনুএলও যাইতে সন্তুষ্ট আছেন, এই সম্বাদ সেনাপতির শুনিয়া আনন্দে মগ্ন হইয় উচ্চস্বরে ধ্বনি করিয়৷ পৃথিবীকে কম্নমান করাইলেন। তাহারদের ধ্বনির প্রতিধ্বনি পৰ্ব্বতহইতেও উচ্চে উঠিল । তাহাতে দিয়াবলও কঁাপিতে লাগিল । কিন্তু নগরের লোকেরা পাপামোদে ও রঙ্গরসে উন্মত্ত হইয়া ঐ কথা শুনিয়া কিছুমাত্র চিন্তা করিল না। দিয়াবলের অত্যন্ত উদ্বেগ হইল । তাহার চরের চতুর্দিগে ৰেড়াইয়া যে থানে য।হ শুনিত তাহ তৎক্ষণাৎ তাহাকে জানাইত তহার রাজ্য বিনষ্ট কারবুর অভিপ্রায়ে ইম্মনুএল নগরে আ