পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। ᎨᎼ ৫ । পঞ্চম সেনাপতি প্রভুভক্ত ও অতি প্রিয় ধৈর্য্যাৰলম্বন। র্তাহার ধ্বজাবাহকের নাম বহুকালসহ্য। ধ্বজ কৃষ্ণৰণ ও তাহাতে তিন বাণেতে বিদ্ধ স্বর্ণময় হৃদয় চিত্র করা ছিল। ইহারদিগকে লইয়া অতি সাহসিক যুবরাজ নরাত্মা নগরে প্রত্যয়েতে ও ধৈ- যাত্রা করিলেন। প্রত্যয় অগ্ৰে চলিলেন র্যাবলম্বনে কাৰ্য্য ধৈর্য্যাৰলম্বন পশ্চাৎ গেলেন। অন্য তিন সিন্ধ হয় ] , সেনাপতি ও র্তাহাদের সমস্ত সৈন্য মধ্যস্থলে চলিল। প্রথমে যুবরাজ আপনি রথে চড়িয়া যাত্রা করিলেন। যাত্রার আরম্ভে তুরীর যে ধ্বনি হইল, ও সেনারদের অন্ত্রের যে তেজ, ও ধ্বজ যে প্রকারে উড়িল, তাহার কি বর্ণনা করিৰ । যুবরাজের বস্ত্র সকল সোণার ও সূর্য্যের মত তেজ। সেনাপতিরদের সাজেতে বাণ বিধিতে পারিত না, তাহাও তারার ন্যায় চকচকী। শাদাই রাজার প্রতি ভক্তিবলে ও নরাত্মার উদ্ধারের অত্যন্ত বাসনাপ্রযুক্ত ঐ সকল সৈন্যছাড়া অন্য অনেকে রাজবাটহইতে দুই পাশ্বে যাত্রা করিলেন । নরাত্মার উদ্ধার করিবার জন্যে যাত্রা করিতে উদ্যত হইলে ধর্মপুস্তকের ৬৬ ই মানুএল পিতার আজ্ঞামতে ভিত্তি ভাt) ঙ্গিবার জন্যে চৌআন্ন যন্ত্র, ও পাতর ছুড়িবার জন্যে বারোটা ফিঙ্গ লইলেন। প্রত্যেক যন্ত্র সোণার। এই সকল যন্ত্র সৈন্যর মধ্যস্থলে রাখিয়া চলিল । পরে নগরহইতে ক্রোশেক দূর থাকিতে র্তাহারা কিঞ্চিৎ কাল থামিলেন। যে চারি জন সেনাপতিকে প্রথমে পাঠান গিয়াছিল তাহারা নুতন অনেক সেনাপতিকে আসিতে দেখিয়া মহানন্দ করিয়া নগরের প্রাচীরের নিকটে মহাধ্বনি করিলেন। তাহাতে দিয়াবল কঁাপিয়া উঠিল। পরে ঐ চারি জন সেনাপতি ইমুনুএলের ছাউনিতে গিয়া সকল সম্বাদ জানাইলেন, ও সকলে একত্র হইয়া আসিয়া নগরের নিকটে ছাউনি করিলেন। কিন্তু চারি সেনাপতির সৈন্যের পূৰ্ব্বে