পাতা:ধর্ম্মসাধন.djvu/১৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\9 ෆ ধৰ্ম্মসাধন । মনের মধ্যে একটু প্রবেশ করিয়৷ যদি জিজ্ঞাসা করি, যার উপর রাগি, তার জন্য প্রাণ র্কাদে কি না ? তার মঙ্গলের জন্য প্রার্থনা করি কি না ? তাহ হইলে আমাদিগের দুষ্ট বুদ্ধি প্রকাশ হইয় পড়ে। প্র। অন্ত্যের মঙ্গল সাধন কি রাগের প্রকৃত উদ্দেশ্য ? উ । অন্যের ভাল করা রাগের তত উদেশু নয়, কেন না س-- তজন্ত দয়া, হ্যায়পরতা প্রভৃতি বৃত্তি আছে । অধৰ্ম্ম, অত্যাচার, অন্যায় নিবারণ রাগের উদ্দেশ্য। যেখানে তুৰ্ব্বলকে সবল পীড়ন করিতেছে, কি কোন অসহায় নিরাশ্রয়ের প্রাণবধে কেহ উদ্যত, সেই স্থলে রাগ উত্তেজিত হওয়া স্বাভাবিক । ধৰ্ম্মগত রাগ “Righteous Indignation” zềzz Stēftē HÁFIZIE *t 5 gol বলবান করে,লোককে জাগাইয়া তুলে, প্রত্যেক কথায় লোকের দ্যায় বৃত্তিকে উৎসাহিত করিয়া দেয়, অত্যাচরিত ব্যক্তির সাহাযার্থ টাকা সংগ্রহ করে, ১০ ঘণ্টায় যে কাৰ্য্য হয় না এক ঘণ্টায় করিয়া ফেলে। কিন্তু ন্যায্য রাগের সঙ্গে সঙ্গে দয়া, ক্ষমা, উপসনার ভাব, স্ববুদ্ধি সকলই কাৰ্য্য করিতে থাকে। সে রাগ ঠিকৃ নয়, যাহাতে দয়া অাদি সৎপ্রবৃত্তি পুড়িয়া যায় । রাগের জন্য রাগ দূষণীয়। কেহ কেহ এমন আছেন, একজন ছেলেকে মারিতে আসিলে আততায়ীকে কেবল তাড়াইয়া নিশ্চিন্ত হইলেন না, তাহার পশ্চাৎ পশ্চাৎ ছুটিতে লাগিলেন, ছেলে হয়ত হারাইয়া গেল, তাহা মনে নাই। ইহা রাগের বিকৃত ভাব । প্র। রাগ ও ক্ষমার প্রধান নিয়ম কি ? উ । অন্তের সম্বন্ধে অত্যাচার হইলে রাগ হইবে । নিজের সম্বন্ধে কেহ অত্যাচার করিলে ক্ষমা করিতে হইবে । কেহ