পাতা:ধর্ম্মানুষ্ঠান (প্রথম খণ্ড).pdf/১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Jo অপেক্ষাও গুরুতর । আজ কাল প্ৰভাবে সেই গুরুর আসন কোথায় ? আমরা ক্ৰমে আৰ্য্য শোণিত তীন হইতেছি । আজ কাল আর্থিক সুখই আমাদের সুখ । অবিনশ্বর সুখের প্রতি লক্ষ্যই নাই । আজকাল গুরু পুরোহিত রাজ অঙ্গ অর্থাৎ জৌলস হাতি ঘোড়া যেমত থাকে তেমতি পূর্ব পুরুষেরা করিয়া গিয়াছেন, তাড়াইয়া দিলে নিন্দ হয়, অনুগ্ৰহোপজিবী হইয়া থাক, কালের কি মাহাত্ম্য। কাল অনুযায়ী যাহা কিছু কঠোর DBDDDDD DBBYS SDD DBBBDLLDLS DB Dt DDDLLL SLEEE বাচ্য হওয়ার অপেক্ষা কঠোরতম পদ কিছু আছে কি না ! পাৰ্ব্বতীচরণ তর্ক সিদ্ধান্ত ১১৭৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন । পাঁচ বৎসর বয়সে তিনি পিতৃমাতৃহীন হয়েন । এই সময় তাহার জ্যেষ্ঠের বয়স আট বৎসর, তৎকালে ইহারা গ্ৰাম্য পাঠশালায় অধ্যয়ন করিতেন । বাল্যকাল হইতেই পাৰ্বতী চরণের বিদ্যাশিক্ষা স্পৃহা অত্যন্ত বলবতী ছিল । সেই সময় মহুল পণ্ডিত গণের স্থান ছিল । ১২ দ্বাদশ বৎসর বয়সে তিনি বিদ্যাশিক্ষা জন্য মহলায় উপস্থিত হন । তৎকালে পণ্ডিত মণ্ডলীর নিস্বার্থ বিদ্যাদানে বহুদূর হইতে শিক্ষার্থী সকল উপস্থিত হইয়া গুরুগৃহে অবস্থান করিয়া বিদ্যাধায়ন করিতেন । এই সকল পণ্ডিতমণ্ডলী নিজ নিজ ব্যয়ে অকাতরে বহু ছাত্রকে নিজগৃহে রাখিয়া বিদ্যাদান করিতেন। মহুলার এই সকল পণ্ডিতমণ্ডলী মধ্যে চিরঞ্জীব বাগীশ প্ৰধান বহু শাস্ত্ৰজ্ঞ ছিলেন । বালক পাৰ্ব্বতী ইহার নিকট উপস্থিত হইয়া নিজ অধ্যয়ন স্পৃহা বিবৃত করেন। অল্প সময় মধ্যে বালকের তীক্ষু বুদ্ধি, সততায় ও তেজস্বীতায় বাগীশ মহাশয় মুগ্ধ হইয়া পাৰ্ব্বতীকে নিজ পুত্রের ন্যায় স্নেহ কৱিতে আরম্ভ