পাতা:ধর্ম্ম-সমন্বয় - প্রথম ভাগ.pdf/১৩

$ , क्षु-जमश्वश्च । ন্যায়ৰিতও করা কেবল মাড়শ্বরমাত্র। ঈশ্বরের শক্তির সীমা নাই মহিমার সীমা নাই নামেরও সীম। নাই, অতএব যে যাচু। বলিয়া সম্বোধন করুন'ন কেন, ভাষাস্তরে শব্দ-বিভিন্নত মাত্র হউক না কেন, তাহাতে ক্ষতি কি, ফুল্লিতাৰ্থে বিশ্বাসই ধৰ্ম্ম ও শ্রদ্ধাই ঈশ্বরারাধনার মূল, তাহা সৰ্ব্ব শাস্ত্রে সর্বত্র সমভাবে পরিদৃশ্যমান হইতেছে। হিন্দুশাস্ত্রে পুরাণ স্মৃতি শ্রুতি ও বেদান্ত ইত্যাদিতে ঈশ্বরে বিশ্বাস ও ভক্তিতে জীবের পরম গতি হয় প্রতীয়মান আছে। হেজরত মহম্মদ কোরাণে স্থানে স্থানে ঈশ্বরে বিশ্বাসকে প্রধান করিয়া বর্ণনা করিয়াছেন, টেষ্টমেন্টে লার্ড যীশু নান৷ স্থানে বিশ্বাসকেই প্রধান ও মূল বলিয়া বর্ণনা করিস্নাছেন, এবং তাহার শিষ্যগণকে কহিয়াছেন, যদি তোমার এফ শর্ষপ পরিমাণে বিশ্বাস থাকে তবে তুমি সকলই করিতে পরিবে । পৰ্ব্বতকে সমুদ্রে উঠিয়া যাইতে বলিলে যাইবে, তদ্বত্তান্ত সম্যক বর্ণনায় পুস্তক বাহুল্য ভয়ে সঙ্কুচিত হইলাম, তাহ পশ্চাল্লিখিত ধৰ্ম্ম ইতিহাস সকলে সামান্য ভাবে লিখিত হইবে। বাইবেল বীটেষ্টমেন্টে 'ব। কোয়াণে ও হিন্দু শাস্ত্রে পুরাণাদি বেদ বেদান্তে প\ম পিতা পরমেশ্বরকে কেহ দেখিয়ছেন ও তাহার স্বরূপ জানেন, বলেন নাই, কেবল ঈশ্বরের মহিম ও শক্তিদর্শনে