পাতা:ধর্ম্ম-সমন্বয় - প্রথম ভাগ.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*} দ্বিতীয় অধ্যায় । २२ মধ্যে ৬৪ বিদ্যা অভ্যাস করিয়াছিলেন । বিদায় কালে মুনিবরের নিকটে দণ্ডবং করতঃ মুনিপত্নী সন্নিকটে বিদায় জন্য সমাগত হইলে, তিনি শ্ৰীকৃষ্ণকে সামান্য বালক বোধ করেন নাই, এবং স্বীয় পুত্ৰ শোকে শোকাকুল হইয়৷ পূৰ্ব্বাবধি এই মনঃকপুলা করিয়াছিলেন যে, যখন শ্ৰীক্লষ্ণ র্তাহীদের অণলয় হইতে বিদায় হইবেন, তৎকালে স্বতপুত্রের জীবনদান যাচূঞা করিয়া লইব, এক্ষণে সেই কাল আগত হইলে মুনিপত্নী ক্লষ্ণ সম্বোধনে কহিলেন, বৎস! তুমি শিশুকালে বিকটাকার পুতন। রাক্ষসী এবং মহাসুর তৃণবৰ্ত্তাদিকে নিধন করিয়াছ। তুমি কনিষ্ঠাঙ্গুলি দ্বার। মহাভার গোবৰ্দ্ধন পৰ্ব্বত বহন করিয়াছ, ... তুমি মহাবিক্রমশালী অঘাসুর ও বকাসুরকে নিহত করিয়াছ, তুমি দাবানল পান করতঃ ব্রজবালকগণকে বিষময়ি হইতে রক্ষা করিয়াছ, তুমি বিষজল পানে স্থত গোপবালক গণকে পুনর্জীবিত করিয়াছ, তুমি ভগবান পিতামহ কর্তৃক অপহৃত গোবৎস ও ব্রজবালকগণের অনুরূপ নিৰ্ম্মাণ করিয়া ব্ৰহ্মাকে মুগ্ধ কৰিয়াছ, অতএব হে জগন্নাথ ! আমার স্থত পুত্রের জীবন দান দিয়া আমার পুত্ৰশোক নিবারণ কর । আমাকে মাতৃ সম্বোধন করে এমত আর কেহ নাই বৎস! ষত দিবস তুমি আমাদের আলয়ে ছিলে, আমরা পুত্রভাবে ভাবনা করিয়াছি,