পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( sa } চান, তথাপি ঈশ্বরকে স্বীকার করিতে চান না । ঈশ্বরের প্রতি কেন যে ই ছাদের এত আক্রোশ, তাছা বুঝিতে পারা দুষ্কর । দূষিত নীতি নাস্তিকতার মূল অনেকে বলিয়া থাকেন। ভাবিয়া দেখিলে তাঁহাই সত্য বলিয়া প্রতীত হয়। কারণ অন্ধ প্রকৃতি জগতের স্রষ্ট হইলে স্বেচ্ছাচারিত্বে বিলক্ষণ সুযোগ হয়। যাউক, এখানে এ বিষয় লইয়া বিচার করা নিম্প্রয়োজন। কেননা ইহার পূৰ্ব্বে ঈশ্বরের নিয়ন্থত্ব বুঝিবাৰু যে সকল উপায় প্রদর্শিত হইয়াছে, যাহার আত্মা আছে জ্ঞান আছে হৃদয় আছে, তাছাই তাছার বিশ্বাসের জন্য দৃঢ়তর ভিত্তিস্বরূপ । যদিও জননী, নিজের শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ, পিতা, পিতৃব্য ও অন্যান্য পরিবার,সকলই ঈশ্বরের অকাট্য পরিচয় স্থূল, তথাপি আমাদিগের বয়ঃক্রম যত বাড়িতে থাকে, জ্ঞান যত প্রশস্ত হইতে থাকে, সম্মুখে জ্ঞাতব্য বিষয় যত অসীমরূপে বিস্তৃত দেখিতে পাওয়া যায়, ততই আর শুদ্ধ উহাতে জ্ঞান তৃপ্ত থাকিতে পারে না । ক্রমে ক্রমে প্রশস্ত সংসার কার্ষ্য ক্ষেত্র হয় । আমির পরিবার ও অণপনাকে ছাড়িয়া দূরেও ঈশ্বরের সংবাদ লইতে যাই। যখন পরিবার ও আপনাকে ছাড়িয়া সমাজে যাই, তখনও ঈশ্বরের বিচিত্র মূৰ্ত্তি দেখিয় স্তম্ভিত হই। তথাকার ঐক্য ভাব, তথাকার কার্য প্রণালী, তথাকার কৃতজ্ঞতা ও প্রেম~ঙতি চমৎকার। সেই স্থানুে গিয়া, দেখি, কেছ क्रे