পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/২৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( १७ ) স্বায় । এই দেবত্ব উপার্জন করিয়া পশুত্ব বিসর্জন করাই মনুষ্যজীবনের কৰ্ত্তব্য। কিন্তু পশুত্বের আকর্ষণ এমন প্রবল যে তাহার হস্ত হইতে মনুষ্য সহজে মুক্তি লাভ করিতে পারে না ; অথচ ইহা না করিতে পারি লেও মনুষ্য নামের গৌরব রক্ষা পায় না। এই জন্য মাছার প্রথমতঃ ইন্দ্রিয়শাসনে প্রবৃত্ত হইবেন, তাহাদিগের জন্য কতকগুলি নিয়ম প্রদর্শিত হইতেছে । 鬱J পূৰ্ব্ব কথিত রূপবৎ বস্তনিচয়ের মধ্যে কম্ভক গুলি বস্তু এরূপ আছে, যাহারা স্বভাবতই মনে স্বগীয় ভাব ঢালিয়৷ দেয়। কিন্তু মানুষ এত অপবিত্র হইয়াছে*ষে তাহারও মধ্যে কেবল ইক্রিয়স্তৃপ্তির উপায় ব্যতীত আর কিছু অনুসন্ধান করিয়া পায় না। ইহা কেবল মনুয্যের পশুত্বের আধিক্য হইতে হয়। অতএব প্রথমতঃ ধীরতার সহিত বিবেককে আশ্রয় করা কর্তব্য। বিবেক দ্বারা ইন্দ্রিয়ের প্রয়োজন ও সেই প্রয়োজনের সীমা কত দূর বিস্তৃত হওয়া উচিত এইটি অবগত হইবে। পরে সেই অবগতি অনুসারে কার্ঘ্যে প্রবৃত্ত হইবে । এ স্থলে আর একটি প্রয়োজনীয় কথা আছে। বিবেককে যদি সাধারণ ভাবে গ্রহণ করা যায়, তবে তাহার পরামর্শ তুপরামর্শ বলিয়া পালন করিতে ইচ্ছা হইবে না । অতএব বিবেককে সাক্ষাৎ ঈশ্বরাজ্ঞা বলিয়া বিশ্বাস করিবে ; এইং বিবেকের পরামর্শ বুঝিবার ও পালন করিবার জন্য ধাহাতে মনে