পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/২৪১

( ৮২ ) ছিলাম, তদপেক্ষ বস্তুমণ্ডিত মাতৃ বা ধাত্রী ক্রোড় যে কঠিন তৎপক্ষে আর সন্দেহ নাই। তৎপর ইতস্ততঃ ক্রোড় হইতে ক্রেীড়ান্তরে সঞ্চালন ও সংঘর্ষণাদি দ্বারা চৰ্ম্ম অধিক সহনীয়তা প্রাপ্ত হইতে থাকে, এবং যত বয়ঃক্রম বৃদ্ধি পাইতে থাকে, তম্ভই বাহিরের তেজ ও বায়ু দ্বারা শরীরের চৰ্ম্ম উত্তরোত্তর দৃঢ়ত্তর হইয়া আইসে। ইহার সঙ্গে সঙ্গে শয্যা ও পরিচ্ছদাদির কোমলতা দূর করিয়া কাঠিন্য আশ্রয় করা অত্যস্ত প্রয়োজনীয়। কেন না যে বস্তু মে সময়ের উপযোগী, প্রাকৃতিক নিয়মানুসারে তাহা সে সময়ে অবশ্য প্রয়োজন, অন্যথা অনিষ্ট সম্ভব। এইরূপ পরিবর্তন না করিলে চৰ্ম্মের মৃস্থতা দূর হয় না। চৰ্ম্ম মৃদু ও স্পশাসহিষ্ণ, থাকিলে শীতল কি উষ্ণ, মৃদুতা কি কাঠিন্য কিছুই সহন করিবার সামর্থ্য থাকে না । মনুষ্য নানা অবস্থার পতিত হইয়া নানা প্রকার বাহ্য বস্তুর সহিত অপরিহার্য সম্বন্ধে সম্বদ্ধ হয়। বুদ্ধিমান মনুষ্য সেই সমস্ত অবস্থা হইতে পুরিত্রাণ পাইবার জন্য পূর্বেই আয়োজন করিয়া রাখে। ন রাখিলে যে বিপদ অনিবার্ধ জাহা অতি সহজে বোধ্য ; श्छद्राएँ প্রমাণ দেওয়া নিম্পয়োজন। পূৰ্ব্বোক্ত প্রণালীতে চৰ্ম্ম দৃঢ়ল প্রাপ্ত হইলে, তালুকে আরও অধিক পরিমাণে সহনীয়তা প্রদান করা আবশ্যক। কেন না মমৃষ্যের কৰ্ত্তব্য অনেক ; এবং সেই সকল কার্য সাধন করিতে হইলে কেবল প্রাকৃতিক সহিষ্ণুত লইয়।