পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( לכ\ ) ইন্দ্ৰয়বোধ। প্রাণীদিগের ইন্দ্রিয় আছে, অর্থাৎ দর্শন, শ্রবণ, রসন,জাণ ও স্পর্শম শক্তি আছে। কিন্তু ইহুদিগের ইন্দ্রিয়জ্ঞান অতি যৎসামান্য । ইছারা ইন্দ্রিয়শক্তি দ্বারা কোন বস্তুর প্রকৃত তত্ত্ব অবগত হইতে পারে না, কেবল সামান্য ভাবে একটা বস্তু বলিয়া বুঝে মাত্র। এই ইন্দ্রিয়শক্তি সকলের সমান নছে, কোন কোন পশু পক্ষী এই শক্তির তীক্ষত জন্য সৰ্ব্বদা মনুষ্য সমাজে পূজিত । কুকুরের শ্রবণশক্তি ও ভ্রাণশক্তি এত প্রবল যে একট পতঙ্গ উড়িলেও তাছার টের পায়, এবং ব্যাঘ্র প্রভৃতি বন্য জন্তুর গন্ধ পাইবামাত্র তাহাদিগের উদ্দেশে ধাবিত হয়। আবার জলেক প্রভৃতি অনেক প্রাণীর ইন্দ্রিয়জ্ঞানেরত কথাই নাই, অনেক ইন্দ্রিয়ই নাই। সপদিগের শ্রবণেন্দ্রিয় নাই, এজন্য তাহারা চক্ষুঃশ্রব বলিয়া প্রসিদ্ধ। এইরূপ ইত্তরপ্রাণীদিগের কাছার ইন্দ্রিয়শক্তি অধিক, কাহারও অলপ | অাবার কাছার অধিকাংশ ইন্দ্রিয় নাই । • বুদ্ধি। ইতরপ্রাণিগণের বুদ্ধি আছে, কিন্তু অতি অপ। যতটুকু হইলে তাহাদিশের চলিবার সম্ভব, ততটুকু মাত্র বুদ্ধি তাছাদিগের আছে। এই বুদ্ধিবলে ইছারা বাসস্থান নিরূপণ ও নির্মাণ করে, ভাবী বিপৎপাত হইতে রক্ষণ পাইবার চেষ্টা করে, কখনই কৃতজ্ঞতা প্রতিহিংস প্রভৃতিও প্রকাশ করিয়া থাকে, এবং উপদিষ্ট কার্য