ধূপের ধোয়ায় छ्खैौञ्न कूश्च নৃত্যশালা, সারি সারি পিতলের দীপ-বৃক্ষ, তার ডালে ডালে অভ্রের আবরণে ঢাকা দীপ জলছে । দেওয়ালের মাথার কাছে চারিদিকে মৃণালবাহী মরালশ্রেণী অাকা রয়েছে, তার নীচে কিন্নরদম্পতী বীণা বাজাতে বাজাতে যেন শূন্তমার্গে চলেছে। তার নীচে তরঙ্গ-লেখা । পিল্লেয় পিল্লে-রাগ-রাগিণীর মূৰ্ত্তি । এক পাশে একটা কাঞ্চন দণ্ডে একটা মণিময় ময়ুর । চীনাংশুকে ঢাকা আসন্ধিক নামক আসনে শ্ৰুতকীৰ্ত্তি ও মাগুবী আসীন । পাশে দুখানা আসন খালি রয়েছে । পিছনে চামরধারিণী ও পানের বাট নিয়ে করষ্কবাহিনী। সামনে রক্ত-কম্বলাসনে বধুনাট্যের দল। মৃদঙ্গ, বেণু, বীণা প্রভৃতি যন্ত্র ইতস্তত ছড়ানো রয়েছে । ] শ্ৰুতকীৰ্ত্তি ॥ না, না, না, ....-- এবার বসন্তোৎসবে ও-রকম ধরণের গান-টান চলবে না। ও ভালোবাসার পালা শুনে-শুনে ঝালাপালা হওয়া গেছে, অন্ত কোনো পালাটালা থাকে তো বলে । প্রথম ॥ ভালোবাসার গান ভালো লাগছে না ? প্রেমের পালা পছন্দ নয় ? তবে ত মুস্কিল ! আমাদের এলাকায় প্রতি ছাড়া যে গীতই নেই। বধূ নাট্যের ভিৎ হ’ল ভালোবাসার গানে । দ্বিতীয়৷ সেইজন্যেই ত সারস্বতমণ্ডলী থেকে আমাদের কাউকে উপাধি দিয়েছে প্রতিতীর্থ, কাউকে দিয়েছে যত্ন-রত্ন, কাউকে দিয়েছে সোহাগ-ভূষণ । (\)
পাতা:ধূপের ধোঁয়ায়.djvu/৬৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।