এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
ধুলিরাশি।
৪৭
স্নেহের ভগিনী আমার।
যত দেখি তোরে ভগিনি আমার,
আরো হেরিবারে নয়ন চায়।
চির হাসিমাখা ও মু’খানি তোর,
সুখের বিজলী উজলে তায়॥
শৈশবের হাসি, সেই সরলতা,
এখন(ও) খেলিছে নয়নোপরে।
সেই সে চঞ্চল নয়নকমল,
এখন(ও) নাচিছে পুলকভরে॥
হাস যবে তুমি স্নেহের ভগিনি,
তখন আমার মানসাকাশে।
শতেক তারকা উঠেরে ফুটিয়া,
সুখের বিমল জোছনা হাসে॥