পাতা:নটনন্দিনী.pdf/১৪৯

$80 मद्वैमग्झिनैौ । বাসী হরকালী বন্দ্যোপাধ্যায়, সাড়ে চারিশত টাকা পণ দিয়া আমাকে বিবাহ কষ্ট্রেন ; তখন আমার বয়স পনের বৎসর । আমার চতুর্থ বরটও যুবা দেখতে শুন্তেও মন্দ নয়। র্তাকে দেখে আমার কেমন একটা হঠাৎ মায়া জন্মিল ; তাকে আমি কোন কথাবলি এমন চেষ্টা করতে লাগলেম, অলপ কালের মধ্যেই আমার চেষ্টা সফল হলো । সে দিন বিবাহের দিন বটে, কিন্তু আমার ত আর বিবাহ নয়, পণের টাকা, কড়ি নেওয়া দেওয়া হয়ে গেলেই যে যার অাপন আপন ঘরে চলে গেল। দুটো একটা দুম্বোরাড়ী যাদের রাত বেড়ান রোগ আছে, তারাও বাসর জাগার ছলে খানিক খানিক থেকে যার যার আপন আপন অভিপ্রায় মত স্থানে প্রস্থান কল্পে । এই আমরা স্ত্রী পুৰুষেই বোলতে হয়। নির্জন হোলেম, সুযোগে আমার মনোগত কথা গুলিও বলে নিলেম । অামি বল্লেম “দেখ গো ! যদি আমাকে বিবাহ কষ্ট্রে, তবে কালই আমাকে সঙ্গে নিয়ে দেশে চলে । আমাকে এখানে রেখে ছুদিন একদিন আসা যাওয়া কর্তে ইচ্ছা কল্পে, তোমার প্রাণ বাচন ভার হবে। এখানে এমন দশা অনেকের ঘটে, এ দেশ অতি কুদেশ, এমন কি তোমাকে মারবার কাজ পড়লে আমার বাপও ছেড়ে কথা কবেন না ।" তিনি এই কথা শুনে চমকে উঠলেন, বিস্তারিত জানবার জন্য অনেক প্রকারে আমাকে জিজ্ঞাসা কল্লেন, আমি আর কিছুই বপ্তেম না, কেবল বল্লেম “ যদি বেঁচে থাকি আর থাক, আমারে বাড়ী নিয়ে গেলে সব শুনৃতে পাবে।" তারপর তিনি আমাকে ও বিষয়ের আর কোন কথা বল্লেন না । ক্রমে চারি