পাতা:নটনন্দিনী.pdf/১৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩০ নটনন্দিনী । ছইল, উচ্ছিন্নমুল কদলীর ন্যায় নিম্পন্দ, ভুমিতলে পতিত হইলেন । এদিকে অমানুষিক বাক্য শ্রবণে, সকলেই সহৰ্ষে জয় উচ্চারণ করিরা উঠিল । সেই আনন্দধ্বনি এবং বাদ্যোদ্যমে তৎস্থান কোলাহল ময় হইল, অত্রস্থ পশু পক্ষী সমুদায় এই অভূতপূর্ব ব্যাপার জন্য ভয়ণকুলিত অস্তুরে দিগ দিগন্তরে ধাবিত হইতে লাগিল । দ্বাত্রিংশ অধ্যায়। আকাশ কুসুম । এখনও ক্ষমঙ্করীর মুস্থা অপনীত হয় নাই, লক্ষীশ্বরের মাতা তাছাকে তদবস্থা দেখিয়া, সরোষে কেশাকর্ষণদ্বারা তাছার চেতনা সম্পাদন করিলেন এবং গর্জিতস্বরে ভৎসনা করিতে লাগিলেন, “পাপিনি! তুমিই আমার অঞ্চলের নিধি হরণ করিবে ? তোমার কুটিলতাই আমার জীবন ধন লক্ষনীশ্বরের প্রতি বিড়ম্বনার কারণ হইয়াছে ? রাক্ষসি ! তোমার কুচেষ্টা চরিতার্থ করিবার নিমিত্ত কি, এই সুবিস্তৃত অবনী মধ্যে অন্য কোন পদার্থই পাইলে না ? আহা ! নিরীছ লক্ষীশ্বরই কি তোমার এক মাত্র শিকার স্বরূপ হইলেন ? হা ! বিশ্বাসঘাতিনী স্বামীহত্যা কারিণি ! পরকালের ভয় করিলি না ? এখন তোমার কুহক জালে