পাতা:নটনন্দিনী.pdf/১৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈরাগ্য ১ ও ৭ বিষম দংশনে বিষাক্ত এবং নিরতিশয় জ্বালাতন হইয়া, তৎক্ষণাং ভুতলশায়ী হইলেন। বংসে দুঃখিনি ! আগন্তুক কে? তুমি এখনও চিনিতে পার নাই ? ইছার পরিচয় পাইবার জন্য তোমার অন্তঃকরণ চঞ্চল হইয়া উঠিয়াছে ? ইনিই সেই ভণ্ডত্রহ্মচারী সদাশিব । ত্রয়স্ত্রিংশ অধ্যায়। বৈরাগ্য। এখন সদাশিবের নিৰ্ব্বেদ উপস্থিত, সদাশিব বিকলাঙ্গ, তার উ থান শক্তি নাই ; আৰ্ত্তস্বরে আত্মপ্রকাশ আরম্ভ করিলেন । “নিখিলনাথ ! এ পামরের সমুচিত শাস্তি প্রদান করিলেন বটে, বিষ তুণ্ডের দংশনে মুতু্য ভিন্ন পাপাত্মার অদ্য প্রকার মৃত্যু বিধেয় নহে। কেন না আমি যে কুমতির বশস্বদতাম এ তাধিক কুক্রিয়া সাধন তৎপর হুইয়াছিলাম, তাছার আধর এই কলুষিত দেহকে কালকূট দ্বারা জর্জরিত করা ব্যতীত, তাহাকে বিশেষ যন্ত্রণ দিবার উপায় আর কি আছে ? প্রভো! তথাপি আমার কৃতাপরাধের দও যে অসম্পূর্ণ রছিল ? ছে লোকেশ্বর ! এই ঘটনাটী লোকালয়ে ঘটিত হইলে অগপমর সাধারণের পকৰ বাক্য মিশ্রিত হইয়া, অধিকতর গুরুতর হুইত, এবং স্বরুত কৰ্ম্মানুযায়ী ফল বিশেষ যে, জীবলোকের তবগু ভোক্তব্য, আমার এই উপযুক্ত শাস্তিই তাহার আদর্শ