পাতা:নটনন্দিনী.pdf/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আরোগ্য । Sలిసి প্রকাশ করিলাম। সদাশিব বলিলেন, “ভগবন্‌! আপনি আমার জীবনদাতা, আপনার নিকট কিছুই গোপন করিব না, কিন্তু অামার ঐকান্তিক মানস, আপনি আমাকে সঙ্গে লইয়া বিজয়পুরে চলুন । তথায় যাইয়া অগ্রে লক্ষীশ্বরকে নিরাময় করিব, ভংপরে সর্ব-সমক্ষে, আমার খলতা এবং কপটাচরণের আছে|পান্ত পরিচয় প্রদানে, বিশুদ্ধমতি ক্ষমঙ্করীর দোষক্ষালন করিব । এক্ষণে আপনি যাহা অনুমতি করেন, তাছাই শিরোধার্য ।” আমি সদাশিবের প্রার্থনায় সম্মত হইলাম, অচিরাৎ তাহাকে সমভিব্যাছারে লইয়া, বিজয়পুরে গমন করিলাম । - চতুস্ত্রি^শ অধ্যায়। আরোগ্য । যখন আমরা লক্ষীশ্বরের বাটতে উপস্থিত হইলাম, তখন বেল প্রায় এক প্রহর । দেখিলাম লক্ষনীশ্বর সেইরূপ বিকলাঙ্গ, ব্যাধিকাতর এবং চরমদশার পূৰ্ব্বদশাপমের দ্যায়, শয্যায় শয়ান আছেন। উভয়েই র্তাহার নিকট যাইয়া, উপবেশন করিলাম দেখিয়া, নিরতিশয় মৃদু এবং কাতরস্বরে সদাশিবের উদ্দেশে বলিলেন, “ভগবন! প্রত্যাগমনে এত বিলম্ব হইল কেন ? কেবল আপনার আশপথ নিরীক্ষণ করিয়াই প্রাণ ধারণ করি তেছি। কালগোঁণে এক প্রকার হতাশ্বাস এবং জীবনাশায় २२