পাতা:নটনন্দিনী.pdf/১৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b రి नष्ट्रेमझिनैौ । লাঞ্ছিত হইলাম, কিন্তু কিছুতেই ক্ষমঙ্করী লাভ লালসার অবসান হইল না। তখন পুতিবাসী পরম্পরায় শুনিলাম, ক্ষমকরার পিতা ক্ষমঙ্করীকে পাত্ৰস্থা করিবার নিমিত, উপযুক্ত মনোনীত পাত্র মাত্র কেবল লক্ষীশ্বরকে নির্ণয় করিয়াছেন। মাদৃশ অসৎ পথাবলম্বী দুরাত্মাগণের হৃদয়াকাশোদ্ভত প্রত্যুৎপন্নমতি উৎপাত ধূমকেতুরূপে প্রতারণাগ্নি বর্ষণ করতঃ খলতা বিশ্লিষ্টান্তঃকরণ বিশিষ্ট শিষ্ট জনসমূহকে, কোন প্রকার বিপদাগ্নিতে দগ্ধ করিতে না পারে? ভাবিলাম প্রকারান্তরে লক্ষীশ্বরকে এবম্বিধ পরিণয়োৎসাহ হইতে ক্ষণস্তু করা ভিন্ন উপায়াস্তুর বিরল, অতএব ক্ষমঙ্করীকে কোন বিশেষ কলঙ্কে কলঙ্কিত করিলে, র্তাছার পুতি লক্ষীশ্বরের শ্রদ্ধার ক্রটি অবশ্যই হইবে, তাছা হইলে তিনি ক্ষমঙ্করীর পাণিগ্রহণে যদি বিমুখ হয়েন, তবে পুনরায় বরাম্বেষণ জন্ত কাল বিলম্ব হইবেক, ইত্যবসরে আবার এক বার অদৃষ্ট পরীক্ষা করিয়া দেখিতে পারি। এই রূপ দৃঢ়তা পরতন্ত্র হইয়া, উপকেশ বিন্যসিত শ্মশ্র পুভূতিতে সমর্তিম্ব, এই তপস্বী বেশটা অৰলম্বন পূর্বক এই সদাশয় লক্ষীশ্বরের নিকট আসিয়া, আতিথ্য স্বীকার করিলাম। নিয়মনিষ্ঠ লক্ষীশ্বর, স্বয়ং সাক্ষাৎ শান্তিরূপ। তাছার জননী এবং অপরাপর পরিজন সমবেত যথা নিয়মে অতিথিসৎকার করিলেন । সেবাস্তুে কথায় কথায় লক্ষীশ্বরের বিবাহের কথা উপস্থিত করিলাম এবং ক্ষমঙ্করীর সঙ্গে যে, লক্ষীশ্বরের বিবাহের কথা উপস্থিত হইয়াছে, এই কথার প্রস্তাব মাত্রেই আমি বলিলাম, উদ্বাহের অনুকূলে পুদীপ সমুজ্বল করিয়া দিলেও পূণ্য সঞ্চয় হয়, এ পক্ষে কথাই নাই, কিন্তু দম্পতিগত দোষাদোষ নির্ণয় করা উভয়েরই শ্রেয়স্কর । আমি