পাতা:নটনন্দিনী.pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহসিক তস্কর । ১১ গমন করিবার সময়ে যেরূপ হতাশ, নিৰুৎসাহ, ছিন্নচিত্ত ও বিকলিত হয়, অপমাদিগের প্রশংসনীয় দীরোগা মহাশয়ও তদবস্থা সম্পন্ন হইয়া বিচারপতির সন্নিহিত হইলেন ।x বিচারপতি মহোদয় সেনাপতিকে সম্ম খান দেখিয়া অন্য কোন কথা কছিলেন না, কেবল বলিলেন যে, “আগের টিন রোজকা বাঁচমে টোম চোর গ্রেপ্তার কর কে নহি লাবেগ টে। চেীঠ রোজ অীপনা পাওমে বেড়ি পৌঁছেন কর, হাজীর আও ।” তখন দারোগ মহাশয় বদ্ধাঞ্জলিপুটে বিচারপতিকে বীর স্বার ধন্যবাদ করণস্তুর তাছার দৃষ্টিপথের অম্ভহিত হইয়। চিন্তা করিতে লাগিলেন, “ইনিত অভিমনু বধের প্রতিশোধ স্বরূপ ধনঞ্জয় জয়দ্রথের মস্তকচ্ছেদন করিতে যেরূপ প্রতিজ্ঞীরুড় হইয়। ছিলেন, অপহৃত দ্রব্যাদির ক্ষতিপূরণ সম্বন্ধে আমাদিগের প্রাণদণ্ড করিতে তদনুরূপ দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হইয়াছেন, দেখিতেছি । কিরূপেই বা এবম্বিধ ক্রোধাগ্নি হইতে অব্যাহতি পাইব, অথবা ভবিতব্য অবশ্যই সম্ভব যথা,—‘ললাটলেখে। ন পুনঃ প্রয়াতি ষষ্ঠদিনে বিধাতা যাহা অদৃষ্টে লিপিবদ্ধ করিয়াছেন, তাহ খণ্ডনীয় নছে ; কৰ্ম্মট অতি গহিত হইয়াছে। যtছ ছাউক এক্ষণে উপায়াস্তরে অব্যাহতি পাইবার চেষ্টা করা অবশ্য কৰ্ত্তব্য !" ইহা ভাবিয়া দয়াল নামক একজন দরিদ্রকে গোপনে আপনালয়ে আfদরে আনয়ন করিয়া সমধিক যত্ন ও বিনয় সহকারে কfছলেন, “বাপুহে ! আমি অতি বিপদগ্রস্থ হইয়াছি, কিন্তু আমি এস্থানে তোমার যথেষ্ট ভরসা করিয়া থাকি, যদি আমার প্রতি তোমার স্নেহ থাকে, তবে এই উপস্থিত দায় হইতে আমাকে উদ্ধার কর । তখন দয়াল কছিল “মহাশয় ! আমি গুচি দীম