পাতা:নটনন্দিনী.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২ । নটনন্দিনী । অীমা হইতে অপমার কি উপকার হইবে অজ্ঞা করুন, আমি প্রাণীস্তুে উহা লঙ্ঘন করিব না ।” ইহা শুনিয়া সেনাপতি কহিলেন, “ন হবে কেন ? ভাল গাছে কি কখন মন্দ ফল ফলিতে পারে ? তোমার পিতা পিতামহ অতি পুণ্যবান ও পরোপকারী ছিলেন, তুমি ও র্তাহুদিগের সমান হইয়াছ । তবে সাংসারিক ক্লেশ চিরদিন থাকে না, আমা হইতে তোমার যতদূর উপকার সম্ভব আমি জীবদ্দশায় তাহার অনুষ্ঠান করিতে ক্ৰটি করিৰ না” এই কণা বলিয়া তাহাঁকে কিঞ্চিৎ অর্থ প্রদান করিলেন, এবং কছিলেন, “বাবা ! তুমি যদি এই চুরির বিষয়ট স্বীকার কর তবে আমি এযাত্রা রক্ষা পাই, নতুবা তোমরা সকল সহায় থাকিতে আমি যে কারাবদ্ধ হই, ইহা উচিত নহে, বরং এসম্বন্ধে দণ্ডাহ হুইয়া তুমি যতদিন রাজকারাগারে আবদ্ধ থাকিযে, অামি ততদিন পর্য্যস্ত তোমার স্ত্রী পুত্রাদির ভরণপোষণ ও ং স্তুবিধারণ করিব।” দয়াল এই কথা শ্রবণে ক্ষণকাল স্তব্ধ হইয়া স্বগত এই দুরূহ ব্যাপার সম্বন্ধে নানাবিধ বিতর্ক করিতেছিল, ইত্যবসরে দারোগ মহাশয় সহসা তাহার হস্তধারণ-পূর্বক বলিলেন “বাবাজ! তুমি অtণর সন্তান তুল্য, যদি অপযশের আশঙ্কা কর, তাহাত তোমার কিছুই ক্ষতি হইবে না, খোলাসা হইব মাত্র তোমাকে এমন একটী কৰ্ম্মে নিযুক্ত করিয়া দিব যে ভদ্বার। তোমার যাবজ্জীবন সচ্ছদে অতিবাহিত হইৰে ।” তখন দয়াল স্থিরচিত্ত হইয়। অগত্যা সন্মতি প্রদান করিল ও বিচারস্থলে অনীেত হইয়া শান্তিপতির উপদেশানুসারে সমুদায় চেষ্যব্যাপার স্বীকার করিল, এবং প্রস্তাবমতে “অপহৃত