পাতা:নটনন্দিনী.pdf/২২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

。 बग्नेनमिनौ । রৌদ্র লেগে চকু চকু কচ্ছিল। নাসিক বাশীর সঙ্গে তুলনা দেওয়া যায় না, তার কারণ বঁাশী সরল এবং মুগঠন, পরীর নাসিকার মাঝে মাঝে তিনটী গণইট আর অগ্র ভাগটা ঠিক শনাইয়ের পেছোন দিগের মত। চকু কর্ণের পরিমাণে হস্তীর দোসর, তাতে দুটা চক্ষুই এমনি ট্যারা যে পায়ের গোড়ায় কোন বস্তু দেখতে হলে কাত হয়ে পড়ে দেখেন। ওষ্ঠ দুখানি দেখলে বোধ হয় যেন উপরি উপরি করে দুটা বালির পটল দাতে কাম ড়ে রেখেছেন। তার উপর আবার ঘাড়ে গর্দানে একত্র, কাষে কাষেই দাড়িটাও বুকে ঠেকে থাকে, লজ্জায় ঘাড় হেঁট হয় না । আবার পাদুখানি এমনি উলটো দিগে মোচড়ান যে তার ভলা কখনই মাটিতে ঠেকে না, অর্থাৎ কুশ পেয়ে। কিন্তু “সৰ্ব্বদোষ হরে গোরা" বর্ণটা ধবল, তাতেই সব ঢেকে গেল। সেই গজেন্দ্র নিন্দিত গামিনী উষ্ট, গতিতে আমার কাছে এসে দ্বাসিড়ে একটা গোভাগাড় বিস্তার করে বম্বেন যদি তুমি আমার পাচটা শ্লোকের অর্থ করে দিতে পার, তবে তোমার প্রাণ বাচিবে । আমি তাই স্বীকার কল্লুেম, তখন পর ঠাকুরাণী শ্লোক বলতে আরম্ভ করলেন । ১ম শ্লোক-পরে পরে ছলো ছেলে বাপেতে জানে না । যখন জন্মিল ছেলে প্রসুতি ছিল না ৷ উত্তর-ত্রীরামপুত্ৰ কুশ । ২য় শ্লোক—মাচ ধরে ধরে খায় কিন্তু জেলে নয় । বনেতে থাকয়ে কিন্তু বাস জলাশয় ॥