পাতা:নটনন্দিনী.pdf/২৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তপোবন । >>いう আমাকে সস্তুপদেশ প্রদান কৰুন, আমি অদ্যাবধি আপনার নিকট চিরক্রীত হইয়া রহিলাম। পাঠক ! ইছার পর ই হাদিগের পরম্পরে যে সমস্ত কথোপকথন হইল তদ্বিশেষ এবং তাহার পরিণাম অংশস্তরে বিদ্যাস করিলাম । ত্রিচম্বারিংশ অধ্যায়। তপে ঝুন । যুবরাজ বীরশেখর কতিপয় দিবস নিয়ত বনে বনে ভ্রমণ করেন, একদা অপরাহ্নে এক উচ্চতর পর্বতোপত্যকায় উপস্থিত হইয় দেখিলেন পৰ্ব্বতোপরি নানাবিধ ভৰুনিকর ফলভরে অবনত হইয়া রহিয়াছে। তখন তিনি ক্ষুধা তৃষ্ণায় সাতিশয় কাতর, সত্বরেই তাছার অধিত্যকার অধিরেছিণ করিলেন। দূর হইতে ফলপূর্ণ পাদপ সকল অবলোকন করিয়া তদনুসরণে দ্রুতপদে গমন করিতে করিতে দেখিতে পাইলেন অবিদূরিত লতামণ্ডপ মধ্যবৰ্ত্তী শীলাতলে পরম রূপসী ষোড়শী ফুলময় অলস্কৃত অবনতবদন অনতি বিস্তুত করকমলদ্বয় জঙ্গোপরি স্থাপন করত অনন্যমনে পদযুগল দোলায়মান করিতেছেন। যুবরাজ সেই জগন্মোহিনী কামিনীকে একাকিনী নিবীড় বিজন বন মধ্যে দর্শন করিয়া চমকিত ভাবে কিয়ৎক্ষণ একদৃষ্টে নিরীক্ষণ করিতে লাগিলেন । সেই নিরূপম বামলোচনার অঙ্গ প্রত্যঙ্গের একৈক দেশ পৃথক পৃথক রূপে দর্শনেচ্ছু হইয়া বীর