পাতা:নটনন্দিনী.pdf/২৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তপোবন । なこ○ জীবিত ছিলাম ? মা ! তোমার বিমল মুখকমল আর যে কখন দেখিতে পাইব ইহা স্বপ্নেও জানিতাম না ! আজি আমার কি শুভক্ষণেই রাত্র প্রভাত হইয়াছিল ? আমি এত দিন আমাকে অভাগিনী বলিয়া জানিতাম, আজি আমার মত ভাগ্যধরী আর জগতে কে আছে ? আহ ! সুশীলে । তুমি জন্মদুঃখিনী বলিয়াই বুঝি লোকে তোমাকে দুঃখিনী নাম দিয়া থাকিবে ? বৎসে ! পাষাণহৃদয়ার উদরে জম্মিয় না জানি কত ক্লেশ চ তোমাকে সহ্য করিতে হইয়াছে ? প্রাণাধিকে ! আমার গলাটা ভাল রূপে পর, আর আমি BBB BBB BBSBBBBB BBBS BBB BSBB BBB S দুঃখিনী তুমি রোদন সম্বরণ কর, তোমার চক্ষের জলে আমার বক্ষঃস্থলের বস্ত্র সকল ভিজিয়া গেল । এখন দুঃখিনী মাতৃ-অঙ্কে, মুখে কথাটা মাত্র নাই,--সৰ্ব্বাঙ্গ শিথিলিত, জননীর স্কন্ধে মস্তক অবনত করিয়া কেবলই নয়ন জলে প্লাবিতা হইতেছেন । তপস্বিনী বেল বসান দেখিয়া স্বামীকে অভ্যর্থনীন স্তুর দুঃখিনীকে অবিকৃত ভাবেই ক্রোন্ডে করিয়া কুটীরে গমন করিলেন । এই অভাবনীয় ঘটনায় যুবরাজ বীরশেখর এবং রাম উভয়েই চিত্রিতের দ্যায় এক পাশ্বে দাড়াইয়া ছিলেন । ব্রহ্মচারী উভয়কেই সঙ্গে লইয়। সেই কুটীরে গমন করিলেন । আহারাদি সমাপনান্তে দুঃখিনীর প্রার্থনা মতে স্বীয় অবস্থাস্তুরের কারণ কীৰ্ত্তনে প্রবৃত্ত হইলেন । সদানন্দ ব্রহ্মচারী বলিতেছেন “বৎসে ! আমি বঙ্গবিভাগের হস্তাগড়াধিপতি, আমার নাম শিবপ্রকাশ, যবনাধিকার হইতে পুৰুষানুক্রমে في ين