পাতা:নটনন্দিনী.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> b・ নটনন্দিলী । লোক ভীত মোহিনীমূৰ্ত্তি সন্দশনাবধি লোচনেন্দ্রিয়ের সাফল্য লাভ করিয়াছি, এক্ষণে স্পর্শমুখানুভবের অনুমতি প্রদান কর, এবং চরিতার্থ সাধনাভিলাষী হৃদয়ারূঢ় হইয়া প্রেমাম্ব সেচনে চিররোপিত অণশীলতাকে ফলবতী কর ।” যখন রমণবাবুর মুখনিঃসৃত “সুন্দরী’ শব্দ ও তদনুগত বাক্য সকল দুঃখিনীর কর্ণকুহরে অশনি-নিস্বন রূপে প্রবেশ করিতেছিল, তখন দুঃখিনী নিমালিতনয়ন কর্ণদ্বয়ে করাচ্ছাদিনী ও অবনতাননী হুইয়া স্বগত জৈমিনি ধ্বনি করিতেছিলেন, তদবসানে বিচেতনা, এবং পূনরবনতমুখী হইলেন, রমণবাবু “মেীনং সম্মতিলক্ষণং” বিবেচনা করিয়া কহিলেন “প্রিয়ে !— ফুটেছে কুসুম তব যৌবন লতায় হে। ঢাকিয়ে রাখিতে চাও কেন তার তায় হে ॥ মধুকর মধু আশে যেতে চায় তায় হে । কিফল পাইবে বল প্রতিফল তায় ছে |" দুঃখিনী দীনবচনে “মহাশয় ! আমি অতি দীনা, অনাথিনী এবং অীপনকার দাসের দাসীর যোগ্য নহি, আমাকে এমত ব্যঙ্গ করা আপনার উচিত হয় না, পথ ছাড়িয়া দিন, আমি গৃহিণীর নিকট ঘাই” এই বলিয়া তথ। হুইতে স্থানাস্তরে গমনোস্থ্য তা হুইলে, রমণবাবু হস্ত প্রসারণ দ্বারা দ্বাররোধ করিয়া পুনরায় আপন অভিপ্রেত বাগজাল বিস্তার করিতে লাগিলেন যথা - , * “কি প্রাণেশ্বরি ! তুমি দুঃখিনী ? ন বুলিবে কেন অমৃভধার