পাতা:নটনন্দিনী.pdf/৩২

পুনঃ পলtয়ন । સ્વ અ হুইয়। তাঁহাকে এবং তঁ স্থার মা ভীকে পরিত্রণি করিয়াছ, নাথ ! আমি এত ডাকিতেছি, আমার অনুনয় বাক্য কি কিছুই শুনিতে পাইতেছ না ? হা দীননাথ ! তোমার দীননাথ নামের প্রতি কলঙ্ক রহিবে, আমার অপেক্ষ দীন আর কেহই নাই । হে লোকেশ্বর ! এ দেখ শ্মশানবাসী শৃগাল কুকুর সকল আমাকে গতিহীনা দেখিয়া আমার মাংস ভক্ষণ লোভে দলবদ্ধ ভীষণ দশন বিস্তার করিতে করিতে নিকটস্থ হুইল । প্রভো ! উহাদিগকে নিবারণ করিতে তুমি ভিন্ন আর কেহই নাই । হে পিতঃ ! আমাকে আজন্ম এতাবৎ দুঃখ সহtfয়ন করিয়াও কি আপনার তৃপ্তি হইল না ? হা হতবিধে ! আমার প্রাণান্ত যদি জন্মান্তরীণ পাপের প্রায়শ্চিত্তই হয়, তবে অজ্ঞান বস্থায় কেন মৃত্যু সাধন করিলে না । হা হতভাগিনী জনfন ! তুমি এখন কোথায় ? এইবার তোমার দুঃখিনীর দুঃখের অও হইল, তুমি কি এই নিমিত্ত আমাকে গর্ভে ধারণ করিয়াছিলে, যে জাব দশীয় শৃগালাদির উদরস্থ হইলাম, জন্মাবধি তোমার স্নেহ রস অণস্বাদন কি তোমার ক্ষে হুময়ি কক্ষীরোহণের সুখভোগ করি নাই, এক্ষণে তোমার দুঃখিনী জনমের মত গেল, আর কখন তাহার সহিত তোমার সাক্ষাৎ কfরবণর প্রত্যাশ থাকিল না । হে দীননাথ ! তোমার মনে কি এই ছিল ? প্রভু আপনি অামার উপর নির্দয় হইলেন, কিন্তু আমার পাপ প্রাণ যতক্ষণ দেহ হইতে নিগত না হুইবে, ততক্ষণ আমি তোমার স্মরণ করিতে বিস্মৃত হুইব না ।” এবপ্রকারে দুঃখিনী ঐশ্বরিক স্তুতিবাদন ও বিলাপ করিয়া পরিশেষে অতি ক্লান্ত হইলেন; বাঙ নিষ্পত্ত্বি করিতেও প্রায়