পাতা:নটনন্দিনী.pdf/৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রঙ্গ র ল ৷ زمان দুঃখিনী ক্ষণকাল নীরব থাকিয়া পরে “ঈশ্বর এই পৃথিবীতে মনুষ্যগণের কত প্রকার চরিত্র রচনা করিয়াছেন, তাছাই ভাবি তেছিলাম, আপনাদের শরীরে কি দয়ার লেশ নাই ? অথবা দয়া ধৰ্ম্ম থাকিলে আপনার আমাকে ঈদৃশ অবস্থাপন্ন দেখিয়াই বা এবণ্ডপ্রকার ব্যঙ্গ করিবেন কেন ? এই বলিয়া অধোমুখী হইলেন এবং পৃথিবীকে সম্বোধন করিয়া স্বগত কহিতে লাগিলেন, হে মাত ! এক্ষণে তুমি আমাকে স্থান না দিলে আমার আর উপায়ন্তর দেখিতেছি না ।” পঞ্চম ও ষষ্ঠ “কি বোলবো যে আমাদের গুৰু করণ হয়ে গেছে, নচেৎ ধন, আজ তোমার কাছেই আমরা দীক্ষিত হইতাম, বাৰা ! এত জ্ঞান ! বেটী হেলায় টেলিট। হারিয়েছে গো ? চল ভাই এ প্রকারে হবে না কাল আবার দেখা যাবে ।" এই বলিয়া যুবকগণ তথা হইতে প্রস্থান করিলেন । এমতকালে সন্ধ্য সমাগত । প্রখর রবির কর, হইল শীতল কর, শোভাকর সরোবর যত । প্রফুল্ল কুমুদ ফুল, কমলে পতঙ্গ কুল, মধুপানে হইল বিরত ॥ ফুটিল রজনী গন্ধ, ছুটিল তাছার গন্ধ, মন্দ মন্দ সমীরণ সছ । গোপাল গোপালালয়ে, বান্ধিল গোপাল পেয়ে, চক্রী চক্রে হইল বিরহ ॥