পাতা:নটনন্দিনী.pdf/৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুসংবাদ । శ్రీ ను আবশ্যক মনে করিয়া আপন নগরবাসীগণের মধ্যে পুলিনবাবু কর্তৃক অভীষ্ট সিদ্ধির বিলক্ষণ সম্ভাবনা অাছে এইরূপ স্থিরতীয় র্তাছার নিকট উপস্থিত হইল । পুলিনবাবু ক্ষত্ৰিয় কুলোদ্ভব, স্বভাবত লম্পট ছিলেন বটে, কিন্তু সদ্বক্তা ছিলেন, এবং দেব ভক্তি, তথা অতিথি অভ্যর্ণগত ব্রাহ্মণ, ব্রহ্মচারী প্রভৃতির প্রতিও বিলক্ষণ শ্রদ্ধা প্রকাশ কfরতন, ধনে ধনেশ তুল্য ছিলেন । র্তাহার বিলাস ভবন ইন্দ্রভবনের ন্যায় অট্টালিকা, বাটীর সম্মুখে সুচাৰু জলাশয় ; সেই মনোহর সরোবরের চতুর্দিক বেষ্টিত বিবিধ কুসুম মণ্ডিত মুরভি কুসুমোদ্যান ; আমরা নন্দন কানন দেখি নাই, বোধ করি এই উপবনের উপমা তাহ ভিন্ন বনান্তরে সম্ভব নহে । এই সময় তিনি প্রাভাভিক শীতল সমীরণ সে বনের নিমিত্ত্ব সরসী কুলে তীর্থ শিলাভলে উপবিষ্ট, হঠাৎ কৃষ্ণকিশোরের আগমন দেখিয়া কছিলেন, “কি ছে কৃষ্ণকিশোর যে ; বহুদিনের পর, তবে সম্বাদটা কি বল দেখি ?" কৃষ্ণ । ‘মহাশয় ! সম্বাদ ভাল, মহাশয় ভাল আছেন ত ?” পুলিন । “স্থা আমি ভাল আছি । তুমি ভাল আছ ?" কৃষ্ণ । “আজ্ঞা হ্যা যেমন আপনার অনুগ্রহ ।” পুলিন । “তবে কৃষ্ণবাবু! দেশের আজ কাল ভাব গতিক কেমন ? নুতন খবর টবর কিছু নাই কি ?” - কৃষ্ণ । “দেশের গতিক সব ভাল, নুতন খবর বড় নাই, সব ভালই আছে ।” পুলিন । “ভাল আছে ? সে কি ! মড়ই পটেচে ন কি ? কোন পাড়ায় ?”