পাতা:নটনন্দিনী.pdf/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তদশ অধ্যায়। গুপ্ত কথা প্রকাশ । سيبعصي يتنيجي جيتسمسممه রমণ বাবুর স্ত্রী অনঙ্গমোহিনী একদা রামকে দেখিয়া আপন স্বামিকে বলিলেন যে, “এ ভূতাটকে কোথায় পাইলেন ।" রাম তাহার নিকট কোন পরিচয় না দিয়া সহসা দাসত্ব স্বীকার করিয়াছে, ইহাই কহিয়া জিজ্ঞাসার কারণ জিজ্ঞাসা করিলেন । অনঙ্গমোহিনী প্রত্যুত্তরে বলিতে লাগিলেন, “ইহাকে আপনি সীমান্য ভূত্য জ্ঞান করিবেন না ।” ইনি আমার এক দিনের প্রাণদাতা, “এই বলিতে বলিতে বাঙ্গাকুলিত হইলেন, তখন রমণ বাৰু সমধিক কৌতুহল-চিত্তে “কি কি ? কি বলিলে ? তোমার প্রাণদাতা, এ কেমন কথা ? এ কথা বলিবার কারণ শীঘ্ৰ বলিয়। আমার উৎকণ্ঠ দূর কর ।” অনঙ্গমোহিনী স্বামীর অনুরোধে অবজ্ঞা করা অকৰ্ত্তব্য জানিয়া দুঃখিনীর পলায়নের পর রমণ বাবু কর্তৃক তাড়িত হওয়া অভিমানে যেরূপে ভাগীরথী গর্ভে আত্ম-সমৰ্পণ করিয়া রাম হইতে উদ্ধত হইয়াছিলেন, তাহার সমস্ত ব্যক্ত করিয়া কহিলেন যে, “দুখিনীর যাওয়াতে আমি বিশেষ মনঃপীড়া পাইয়াছি, যাহা হউক সে সকল কথায় আর কাজ নাই।” রমন বাবু এই অদ্ভুত ব্যাপার শ্রবণে রাম যে ওঁtহার পরমোপকারী ইহা জানিতে পারিয়৷ তাঁহাকে যথোচিত স্নেহ করিতেন । ফলতঃ রাম গৃহকৰ্ম্ম যত কৰুক