পাতা:নটনন্দিনী.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নটনন্দিনী । سر 8 বা না কৰুক, সৰ্ব্বদা রমণ বাবু ও উপহার পারিষদগণের পরি. হাস-পাত্র হইয়া পড়িল। রামকে নিৰ্বদ্ধির মত দেখিয়া রমণ বাবু এবং তাছার পরিষদগণ সকলে রহস্য-ছলে তাছাকে বাবাজী বলিয়া সম্বোধন করিতেন । একদা নিদীঘ মধ্যায়ু সময়ে রমণ বীৰু নিরতিশয় স্বেদ সিক্ত, তথা প্রভাকরের উত্তপ্ত কিরণে তাপিত হুইয়। রামকে বলিলেন, “বাবাজী ভূভাগণ কেহই উপস্থিত নাই, একবার যদি পাখাটা টানিতে পার, তবে তামীয়ে ব{চীও ।” রাম । “তা পারিব না কেন মহাশয় ? শোর-পেটে খাব, কীয কোরব না” এই বলিয়। সেই গৃহের পশ্চাতে গমন করিল এবং পাখীর রজ ধারণ করিয়া প্রাণপণে ক্ষণকাল টানিয়া রছিল, তখন রমণ বীৰু দুঃসহ গ্রীষ্ম তাপ সহনক্ষম হইয়া “কৈ বাবাজী তুমি কি করিতেছ ?” এই বলিবা মাত্র রাম উত্তর করিল “কেন মহাশয় ? এই ষে পাখাইভ টানিতেছি যতদূর শক্তি ছিল টানিয়া রহিয়াছি, আরত টানা যায় না" রমণ উদ্ধ দৃষ্টে দেখিলেন যে রাম পাখার রজ, এরূপ আকর্ষণ করিয়া রহিয়াছে যে তাছার উপরের বন্ধন শ্লথ হইয়। অচিরাং, নিম্নে পতিত হইবার সম্ভাবনা ; ব্যস্ততার সহিত “অীরে পীগোল অণর ভোমীর পাখা টানার প্রয়োজন নাই ক্ষম্ভ হও" বলিতে রাম “যে আজ্ঞা মহাশয় ! অীর টানার কায নাই ? এই ছাড়িলাম বলিয়া রমণ বাবুর সম্মুখে উপস্থিত হইল, রমণ বাৰু “পাখা কি আমন করে টানে, একবার একটু টেনে আবার লোল দিতে হয়, তবে পাখীর দোলা লাগে পাখী দুলিলে বাতাস হয়, সুধু টানিলেই কি বাতাস হয় হে বাপু রাম !”