পাতা:নটনন্দিনী.pdf/৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গুপ্ত কথা প্রপাশ | S ও মহাশয় ! এর ভিতর এত গোল আমি গোলম’লে নাই, ও সব কণর সাজির কায, আমি হন্তে ত হতে পারে না, অণর যা বলেন করা যাবে" রমণবাবু পুনরায় বলিলেন “বাবাজী ! পখিtটান যা হবার তাতে হয়েছে, এখন আর একটা কায বলি পার কি ?” রাম “বলুন না মহাশয়! বঙ্গে না পারি কি ?” রমণ “স্তবে ফুলবাগানটা পরিষ্কার করে রাখগে দেখি, সন্ধ্যার সময়ে বস। যাবে" রাম “যে আজ্ঞা" বলিয়া তৎক্ষণাৎ মুতী ক্ষ কুদালী হস্তে পূপে দ্যানে প্রবেশ পূর্বক তথায় যে কিছু বৃক্ষাদি ছিল সমুদায় সমূলোৎপাটন ও ভাবং, ক্ষেত্রে গোময় লেপন করিয়া রমণ বাবুর নিকটস্থ হইয়া বলিল “মহাশয় বাগান পরিস্কার করিয়া এলাম ।” রমণবাবু। গাছ কাটা পড়ে নাই ত ? রাম । বেস মহাশয় ! গাছ কীট না হলে পরিষ্কার কি হবে ? রমণবাবু ! কি গাছ কাটলি ? রীম ! কেন সব । রমণ । সেকিরে ব্যাট। চল দেখি দেখিগে ? তদনন্তর রমণবাবু অবিলম্বে সেই পুষ্পে দ্যানের নিকট গমন করিয়া দেখিলেন, তথায় কথম কোন অঙ্কর ছিল এমত বোধ হয় না, তখন বিস্ময়ীবিষ্ট ও ক্রোধাম্বিত ছ ইয়। রামকে তিরস্কার করিতে লাগিলেন । রমণ ওরে পাষণ্ড ! বল দেখি তুই কোন প্রাণে আমার সেই মনোরম পুষ্পোদানের ঈদৃশ অবস্থা করিলি ? আহ ! সেই সকল পুষ্পিত বৃক্ষ উৎপাটন করিতে কি তের মনে কিছুমাত্র স্নেহসঞ্চার হয় নাই ?