পাতা:নটনন্দিনী.pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

夺8 নটলান্দনী । তেছ কেন ? পত্র বিশেষে বিতরণ করিলে অতুলাধিপত্যের অধিকারিণী হইতে পার । অধিক কি তুমি যদি সরলান্তঃকরণে আমার প্রতি কৃপা কটাক্ষ নিক্ষেপ কর তবে অচিরাং আমি তোমাকে উত্তমোত্তম বস্ত্রীলঙ্কারে ভূষিত করিয়া দিই এবং যাব ীেবনের নিমিত্তে তোমার দাসত্বে শরীরাপণ করি ।” দুঃখিনী যদি ও সমধিক ক্লাস্ত হইয়াছিলেন এবং বাঙ - নিম্পত্তি করিতে ও র্তাহীর পক্ষে ক্লেশকর হইয়াছিল তথাপি স্বীয় মানসিক প্রকৃতি বিজ্ঞাপন দ্বারা পুলিন বাবুর তাদৃশ বাক চতুর্য্য অবসান করিবার মানসে তাহার প্রস্তাবের উত্তর প্রদান করিতে আরম্ভ করিলেন । দুঃ–“মহাশয় আমাকে ক্ষম কৰুন এবং যে উপদেশ তামাকে প্রদান করিতেছেন তাহ হইতেও ক্ষান্ত হউন আমি কাঙ্গালিনী, আমার প্রতি অনুরাগ অতি ঘৃণাকর আমি অতিশয় ক্লান্তু হুইয়ারি, হে মহোদয় ! কৃপা করিয়া অীমাকে অামার অন্ধ পিতার নিকট প্রেরণে চরিভার্গ করুন ? অামি সাংসারিক কোন মুখের অভিলtষনী নহি, তাহা হইলেও এত ক্লেশ ভোগ করিতাম না, যে স্থানে ছিলাম সেই স্থানেই যাবজীবন সছন্দে কলৈ যাপন করিতে পরিতাম, কেবল স্বধৰ্ম্ম রক্ষণ করিবার নিমিত্ত দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করিয়া জীবন নিৰ্ব্বাহ করিতেছি প্রাণান্তে ও প্রতিজ্ঞা লঙ্গন করি না ? অার দেখুন ধন সম্পত্তি কেবল জীবন যাত্রীর সুখের কারণ কিন্তু স্ত্রীগণের সতীত্ব সন ইহুলোকে অক্ষত যশ ও পরলোকে অক্ষয় স্বৰ্গবাসের কারণ বলিয়া বিদিত আছে, অতএব সেই সতীত্ব ধনের বিনিময়ে যে সীমান্য ধনের লোভ দেখাইতেছেন তাঁহাতে আমি