δ Σ8 बनौम्ना काश्म्रोि দ্বীপকে তদানীন্তন দেবভাষার “বিশ্ববিদ্যালয়ে” পরিণত করেন। রঘুনাথ খৃষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষ ভাগে নবদ্বীপে এক দুঃখী পরিবারে জন্মগ্ৰহণ করেন। অতি শিশুকালে তাহার পিতৃবিয়োগ হয়, সুতরাং ত্যাহার কাঙ্গালিনী মাতা সার্বভৌমের বাটীতে পরিচারিকার। কাৰ্য্য করিয়া দুঃখে দিনপাত করিতে থাকেন। মতান্তরে রঘুনাথ শ্ৰীহট্টে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন, বৈদিক সংবাদিনী নামক কুলগ্রন্থে প্রকাশ, সাৰ্দ্ধ চারিশত বৎসর পূর্বে শ্ৰীভুট্টের অন্তর্গত পঞ্চখণ্ডে তিনি আবির্ভূত হইয়াছিলেন। এই পঞ্চখণ্ডে তাহার পূর্বপুরুষ শ্ৰীধর আচাৰ্য্য মিথিলা হইতে ৫৩ ত্রিপুরাব্দে বা ৬৪৩ খৃষ্টাব্দে আসিয়া বাস করিয়াছিলেন। রঘুনাথের পিতা গোবিন্দ চক্ৰবৰ্ত্তী একজন সুপণ্ডিত ছিলেন। তিনি “ দীপিকা প্ৰধান” নাৰী একখানি টীকা প্ৰণয়ন করেন। তাহার মাতার নাম সীতাদেবী। রঘুনাথের পিতার অবস্থা বিশেষ সচ্ছল ছিল না। তিনি অল্প বয়সে কালগ্ৰাসে পতিত হইলে রঘুনাথের দুঃখিনী মাতা অতিশয় কষ্ট্রে শিশু রঘুনাথের ভরণ পোষণ করিতে থাকেন। এই সময়ে গঙ্গাস্নান উপলক্ষে তিনি স্বগ্রামবাসী নিজ জনের সঙ্গে সপুত্ৰ নদীয়ায় যাত্রা করেন। এখানে আসিতে পথে তিনি কোন উৎকট রোগে আক্রান্ত হইলে তঁহার সহযাত্রীগণ সপুত্র। তাছাকে তদাবস্থায় রাখিয়া চলিয়া যান। কিছু দিন রোগ ভোগের পরে আরোগ্য লাভ করিলে স্বজাতীয় স্বগ্রামবাসীর এই নিষ্ঠুর আচরণে তঁহাদের উপর তাহার বিশেষ বিরাগ উপস্থিত হয়, সে কারণে আর স্বদেশে প্রত্যাগমন না করিয়া তিনি কোন এক বণিককে পিতৃ সম্বোধন করিয়া তাহার সমভিব্যাহারে সপুত্র নবদ্বীপে আসিয়া উপস্থিত হন এবং তাৎকালিক বিদ্যারাজ্যের অধিপতি বাসুদেব সার্বভৌমের আশ্ৰয় লাভ করেন। জন্মাবধি রঘুনাথ একচক্ষুহীন ছিলেন ; এই কারণে যখন তিনি লন্ধ প্ৰতিষ্ঠ হয়েন, তখন কাণভট্ট শিরোমণি
- কেহ কেহ বলেন যে তিনি আজন্ম এক চক্ষু ছিলেন না, কোনও এক সপ্তমী নিশিতে DBDSDBDD DDB DDD DiDDB BBDiLDDB EtLLL DDBDBS BDE BBD S EES DBB uD BD BDBDB BDD DBS BDBD DDD BB BDD DD DD DESSBBB রাত্ৰিতে পাঠ একে শাস্ত্ৰে নিষিদ্ধ, তাহাতে রঘুনাথের এই দ্বৈষ বিড়ম্বনায় নেয়াদিক" সপ্তমী য়াত্ৰিতে একেবারেই শান্ত্রি-চৰ্চা করেন না । ।
