পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/১৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নদীয়া-কাহিনী Sí C: বাস করিতে হইবে। অন্য স্থানে থাকিলে এ বৃত্তি পাইবে না। গোকুলানন্দ । মহারাজের নির্দেশ অনুসারে নবদ্বীপে আসিয়া বাস করিলেন। । , DBDBBD DBZ DBDB BDBS DDDD BDBD DBD DDD DBSS BBuu muO মৎস্য পরস্পর মুখো মুখী করিয়া গঠন করা হইত। ঐ মৎস্যগণের পুচ্ছ উর্জ ও মস্তকস্থিত তাম্রাধারে সংলগ্ন থাকিত। উহাদের মন্তকে একটি তাম্রাধারে অতি উষ্ণ তরল পারদ রাখা হইত। তাম্রাধারের গাত্রে ভিন্ন ভিন্ন পংক্তিতে সূক্ষ্ম সুন্ধ ছিদ্র ছিল। ঐ ছিদ্ৰ দিয়া পারদ। পরবর্তী আধারে পতিত হইত। পারদের মৃত্যুনত অনুসারে দণ্ড পল বিপল অনুপল পৰ্যন্ত স্থির হইত। ছায়াদৃষ্টি অঙ্ক কাসিয়া মধ্যাহুকাল নিরূপণ পূর্বক তাহাতে পারদ রক্ষিত হইত। পরদিন মধ্যাঙ্কে ঘটিকা যন্ত্রের একটি স্থান টিপিলেই মৎস্য পুচ্ছ দিয়া পারদগুলি প্ৰথম পাত্রে উত্থিত হইত। গোকুলানন্দ নিজে বিলক্ষণ পণ্ডিত ছিলেন। কিন্তু ঘড়ী নিৰ্ম্মাণের উপদেশ তাহার পূর্ব পুরুষগণের নিকট হইতে প্ৰাপ্ত হন। অতিপূর্বে নবদ্বীপে এক সিদ্ধপুরুষ আগমন করেন। তিনি নবদ্বীপের মালঞ্চপাড়ায় গঙ্গাতীরে (এখন পুরাতন গঙ্গার চিকু পলতা ঐ স্থানে বিদ্যমান ) এক কলীমূৰ্ত্তি প্ৰতিষ্ঠা করেন। গোকুলানন্দের জ্যেষ্ঠ পুত্ৰ নিমাই বহুদিন পরে ঐ স্থানে সমাগত অপর এক সিদ্ধ পুরুষের নিকট দীক্ষিত হইয়াবামাচার মতে । সাধনা করিতেন। গভীর রাত্ৰিতে নিমাই সিদ্ধ পুরুষের প্রতিষ্ঠিত কালী সম্মুখে বসিয়া জপ করিতেন। কিছুদিন পরে তিনি সন্ন্যাস গ্রহণ করিয়া কাশীতে চলিয়া যান। পরে গোকুলানন্দের পৌত্র নন্দরাম ব্ৰহ্মচারী ও ঐ স্থানেই সিদ্ধ হন। সিদ্ধ পুরুষের প্রতিষ্ঠিত কালী পত্রিীমাতা সিদ্ধেশ্বরী নামে প্ৰসিদ্ধ। ঐ কালী অতিশয় জাগ্ৰত। নদীয়ারাজ গোকুলানন্দের প্রতি ঐ কালীর সেবার | গিম্পতিরিষ বাঢ়ি সবিবোধস্তনয়ঃ জুৰী । )