পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/২৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নদীয়া-ক হিনী। २०१ ছিলেন উচ্চার নাম সভারাম। উইরো একান্নবস্তী ছিলেন। সভারামের বংশাবলী অদাপি জগদীশপুরে বাস করিতেছেন । কিন্তু তাঁহাদের সহিত এই কৰ্ত্ত, ভজা সম্প্রদায়ের কোনরূপ সংস্রব নাই। রামশরণের অল্প বয়সে জগপুর গ্রামের শিশুঘোষেব কন্য। গৌরীর সঠিত বিবাহ হয়। ইঙ্গার গর্ভে রামশরণের দুইটী কন্যা সন্তান হয়। কিন্তু অল্পদিনের মধ্যেই তাহার কন্যা দুইটীর সঠিত তাহার স্ট্রীর মৃত্যু হইলে তিনি গোবিন্দপুরবাসী গোবিন্দ ঘোষের সরঙ্গাতী নামী কন্যাকে বিবাহ করেন। এই সরস্বতীই দেহান্তে “সতীমা, শচীমা” বা “কৰ্ত্তামা” নামে थाऊम श्रैश टौर्टन । রামশরণের বংশপরিচয় ও আউলটাদের শিষ্যত্ব গ্ৰহণ সম্বন্ধে যে নানারূপ প্ৰবাদ প্রচলিত আছে তন্মধ্যে এতদূর পর্য্যন্ত সকল গুলিতেই একরূপ বৰ্ণিত হয়। কিন্তু ইহার পরে আউল চাদের সহিত রামশরণের সাক্ষাৎ সম্বন্ধীয় বিবরণীগুলি বিভিন্ন মতানুযায়ী। কেহ কেহ বলেন, রামশরণ দ্বিতীয়বার দ্বার পরিগ্রহের পর বিষয় কাৰ্য্যেয় অনুসন্ধানে নদীয়া জেলার যুৱতীপুর গ্রামে আসিয়া ৰাস করেন। পরে তথাকার জমীদার বেনাপুরের খারাজাদিগের বংশোন্তৰ য়ায়রায়ান দেওয়ান পদ্ধালোচন বাহাদুরের জমিদারীতে নায়বের কাৰ্য্যে নিযুক্ত হয়েন এবং এইখানেই তঁহার সহিত আউলচিাদের সাক্ষাৎ হয়। আউলচাদ স্বভাব বিনীত রামশায়ণের আতিথ্যে যন্তই হুইয়া তাহার কমণ্ডলু স্থিত জলে মন্ত্যুশয্যাশায়িনী রামশরণের স্মীকে ব্যাধি মুক্ত করিলে, রামশরণ তাহার চরণে শরণালয়েন। আবার কেহ বলেন ছেয়াত্ত্বরের মন্বন্দরের সময় রামশরণা পাল সুখসাগরের বাজারে চাউল খরিদ করিতে যাইয়া সেখানে আউলটাদের সাক্ষাৎ লাভ করেন এবং পরে তিনি তাহাকে আপনি বাটীতে আনয়ন করেন। আবার SDD BBBDS EDD D DELE LLLBB DDBDB BDD sBDu DB তাহার নিকট দুগ্ধ যাচঞা করেন। রামশায়ণ ভক্তি গদ গদ চিত্তে এই সন্ন্যাসীর পরিচর্ঘ্য পুৰ্ব্বক দুগ্ধপান করিতে দেন। সন্ন্যাসী যখন দুগ্ধপান পূর্বক পরিতৃপ্ত হইয়াছেন এমন সময় একজন উর্ধ্বশ্বাসে আসিয়া রামশরণকে তঁহার পীড়িত স্ত্রীয় মুমূর্ব সংবাদ জ্ঞাপন করে। দয়াৰান সম্যাসী রামশরণের পরিচর্ধ্যায় পূর্কে বিশেষ শ্ৰীত হইয়াছিলেন এক্ষণে তাহার এই শোকসংবাদে দুঃখিত হইয়া তাহার