পাতা:নন্দনে নরক - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/২৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বাবিংশ পরিচ্ছেদ Ջն > هایی بسیاه -بیتی بریتانیایی ব্যাপার ঘটিল যে, কর্ণেলিয়া—যে আমার জন্য অনায়াসে সৰ্ব্বস্ব ত্যাগ * করিতে পারে,—অবলীলাক্রমে অন্তকে বিবাহ করিতে সন্মত হইল । কোন শক্তি দ্বারা সে এমন অভিভূত হইয়া পড়িল, তাহ অনুমান করিতে পারিতেছি না।” * * ক্ষণকাল নিস্তন্ধ থাকিয়া নওরোজি আবার বলিতে লাগিলেন,— আমার বোধ হইতেছে—ভিতরে কোনও একটা গুরুতর গুপ্ত রহস্য আছে । আপনার নিকট কর্ণেলিয়া যেদিন মনের কথা খুলিয়া বলিয়াছিল, সেদিন বোধ হয় আপনি তাহার তাবাস্তর দেখিতে পান * माहे ; কিন্তু আপনি চলিয়া আসিবার ঠিক একঘণ্টা পরেই সে হঠাৎ মুছিত হয়,তাহার পরই তাহার পীড়া । পীড়া হইতে সারিয়া উঠিয়াই সে এই পত্রখানি পাঠাইয়াছে। রমলা বাই সাহেব একদিন বলিতেছিলেন কর্ণেলিয়া রোগ-শয্যায় আশ্রয় লইলে তাহার পিতা মাতা দিবারালি তাহার শয্যাপ্রান্তে বসিয়া থাকিতেন; ইহা কি কেবল স্নেহের অনুরোধে ? না, পাছে কৰ্ণেলিয়ার মুখ হইতে বিকার-ঘোরে কোন গুপ্ত রহস্ত বাহির হইয় পড়ে, এই ভয়ে তাহার। দুইজনে তাহাকে চৌকী দিতেন ? হঠাৎ কাহাকেও সেখানে যাইতে দিতেন না।” দস্তুর সাহেব বলিলেন, “মেটা সাহেবের পরিবারে যে একটা কিছু গুরুতর গুপ্ত রহস্ত অাছে, তাহাতে আমার সন্দেহ নাই ।” নওরোজি বলিলেন, “সে রহস্য কি ?” দস্তুর সাহেব বলিলেন, “রহস্যটা যে কি, তাহ আমি অহমান করিতে পারিতেছি না " . নওরোজি দৃঢ়স্বরে বলিলেন, “আমারও বিশ্বাস, এই বিবাহের মূলেই