পাতা:নন্দনে নরক - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/৪৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8bやり নন্দনে নরক து சிஆஆோ AMMMAMMAMAMMMMMAMMMMMMAeeAAA AAAAS AAASASASS = ت’’مجھےمعین سے سببھیماہیتہیی‘T= ======- بیتی বলিল, “আপনি বলেন কি, মহাশয় ? সেই হাওনোটে জাহাঙ্গীরজি সাহেব যে কাহারও নাম জাল করিয়াছিলেন, আমার এরূপ ধারণ। ছিল না। আমি জাহাঙ্গীরজি সাহেবকে বলিয়াছিলাম যে,আপনি নাবালক,আমাদের লোন সোসাইটি নাবালককে টাকা কৰ্জ দিতে অনিচ্ছুক, আপনি যদি হাণ্ডনেটে আপনার নাম স্বাক্ষরের সঙ্গে সঙ্গে অন্ত কোনও সন্ত্রাস্ত ব্যক্তির নাম স্বাক্ষরিত করিয়া আনিতে পারেন, তাহা হইলে আপনাকে টাকা দিতে আপত্তি নাই। এই কথা শুনিয়া তিনি হাণ্ডনোটে নিজের নাম স্বাক্ষর করিয়া, তাহাতে কুঠিয়াল মানিকজি ফ্রামজির নামটি স্বাক্ষরিত করিয়া আনিয়া টাকা লইয়া যান ; ইহার মধ্যে আমার কোন কাৰ্য্যটি অসঙ্গত হইয়াছে বুঝিতে পারিতেছি না।” জাহাঙ্গীরজি এতক্ষণ বসিয়া বসিয়া উভয়ের কথা শুনিতেছিল, সকল কথা শুনিয়া যে আর স্থির থাকিতে পারিল না, সে গর্জন করিয়া বলিল, “তোর কি রকম কথা, রাস্কেল ? আমি যখন টাকার জন্য হাওনোট দিতে চাহিলাম, তখন তুই আমাকে বলিয়াছিলি, “আপনি নাবালক, এখন আপনার হ্যাগুনোটের কোনও মূল্য নাই, আপনি এই হাণ্ডনোটের নীচে আর একটা নাম লিখিয়া দিলে, টাকা পাইবার পক্ষে ব্যাঘাত হইবে না।”–এই বলিয়া তুই কোথা হইতে কুঠিয়াল মানিকজি ফ্রামজির একটা দস্তখত আনিয়া আমাকে দেখাইয়। বলিলি, “আপনার নামের নীচে এই নামটা ঠিক এই রকম করিয়া লিখুন, আমি ভাবিলাম, ইহাতে কোনও দোষ নাই ; তাই সে নামটাও লিখিয়া দিলাম । এখন তুই নিল জ্জের মত বলিতেছিল, তুই কিছুই জানিস না, আমি নিজের ইচ্ছায় পরের নাম জাল করিয়াছি ! জোচ্চোর, বদমাস !” -تی-ت