পাতা:নবপ্রবন্ধসার.pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হইতে নিরস্ত হইতেন, তবে আমরা এই জগতে কত সুখে বঞ্চিত হইয়া থাকিতাম । কত কত দি ষয় যাহা আমরা শ্রুত হইয়া কিয়া পাঠ অথবা দৃষ্ট করিয়া ষে অপৰ্য্যাপ্ত সন্তোষ ও জ্ঞান প্রাপ্ত হই তাহা কখনই হৃদয় গোচর হইত না । * মনুষের জন্মাবধি মরণ পর্যান্ত প্রত্যেক অব স্থার প্রতি দৃষ্টিপাত করলে ইহা স্পষ্টই প্রতীত হইবেক, যে প্রত্যেক অবস্থাতেই আমাদিগকে কত শত আপদ হইতে উত্তীর্ণ হইতে হয়। অতএব, যদি ধৈর্য্যগুণ না থাকিস্ত, তবে অতি সামান্য জা পদে পতিত হইলে আমরা ভগ্নোৎসাহ ও বিষঃ হইয়। কাল স্করণ করিতাম ; এবং এই সংসার ধাম এক দুঃখ ও শোকাবাস হুইয়া উঠিত। ধৈর্য্য ও অধ্যবসায় ব্যতীত কেহই বিদ্যোপাজনে সমর্থ হয় । মনুয্যের অর্থে পার্জন, স্বপদ ও মান রক্ষা করিতে হইলে পদে পদে উক্ত গুণদ্বয়ের আশ্রয় গ্রহণ করিতে হয় ; নতুবা সংসারযাত্রা কখনই সুচারু ৰূপে নিৰ্বাহ হয় না। বৃদ্ধাবস্থার তদ্ব্যতীত মুখী হুইবার উপায়ান্তর নাই। ইতিহাস ও জীবনচরিতাদি পাঠান্তে ইহা জানা গিয়াছে,