পাতা:নববোধ ব্যাকরণ.pdf/২৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ২৫৩ } লঘু চৌপদী—প্রথম তিন পদে চর ছয় অক্ষর ও শেষ পদে পাচ অক্ষর থাকে ।

  • গুণ যোগ্য মান, যদি লোক স্থান ন পাইয়া মান, তোমার মুখ । তব গুণ ধনে, জানে কত জনে ভাবি দেখ মনে, ছাড়িয়া দুখ। ' দীর্ঘ চতুষ্পদী—প্রথম তিন পদে অাট আট অক্ষর, ও শেষ পদে ছয় অক্ষর থাকে ।

মিছা দার। সুত লয়ে, মিছা সুখে সুখী হয়ে, যে রহে অপপন কয়ে, সে মজে বিষাদে ! সত্য ইচ্ছা ঈশ্বরের, আর সব মিছ ফের, ভারত পেয়েছে টের, গুৰুর প্রসাদে ।। ’ হীনপদ। চতুষ্পদী—এই ছন্দ লঘু দীর্ঘদি ভেদে নানা প্রকার হইতে পারে।

  • ওরে আমার মাছি। আছে কি নমতাধর, এসে হাত যোড় কর, কিন্তু কেন বারি কর, তীক্ষ ੱਚੁ গাছি । ’ শ্লোক । ৪২৬ । একই অক্ষরাবৃত্তি ছন্দে মিত্ৰাক্ষরীদির বৈচিত্র্য থাকিলে, অথবা, একাধিক অক্ষরাবৃত্তি ছন্দ পরস্পর মিশ্রিত হইলে, শ্লোক হয় ; প্রত্যেক শোকে পাচের অধিক পদ থাকে। শ্লোক নানা প্রকার, বাহুল্য ভয়ে দিঙ মাত্র প্রদর্শিত হইতেছে।

- [22].