পাতা:নববোধ ব্যাকরণ.pdf/৭৩

{ ७० } বিশেষণ আরও দুই প্রকার, উদ্দেশ্য ও বিধেয় । পূৰ্ব্বাবধি সিদ্ধ অর্থাৎ নিশ্চিত রহিয়াছে বলিয়া যাহার নির্দেশ হয়, সে উদ্দেশ্য । যথা, ‘নিশ্চিন্ত মাধব্য গমন করিতেছেন ; অর্থাৎ মাধব্য পূৰ্ব্বাবধি নিশ্চিন্ত রহিয়াছেন ; কিন্তু তাহার গমন কর। সম্প্রতি ঘটতেছে । সাধ্যরূপে যাহকে নির্দেশ করা যায়, অর্থাৎ যাহ। পূৰ্ব্বে ছিল না, সম্প্রতি নিম্পাদ্যমান হইতেছে ব। ভবিষ্যতে হুইবে, তাহাকে বিধেয় বলে । যথা, মাধব্য নিশ্চিন্ত গমন করিতেছেন, অর্থাৎ এখন নিশ্চিন্ত হইয়। যাইতেছেন, পূৰ্ব্বে নিশ্চিন্ত ছিলেন কি না, তাহার কিছু অবধারিত महेि ! বিধেয় বিশেষণ সৰ্ব্বদা বিশেষ্যের পরে প্রযুক্ত হয়, এবং বিশেষ্য শব্দ ও বিধেয় বিশেষণরূপে ব্যবহৃত হইতে পারে । যথা, তিনি ফান্সদেশের সেনাপতি নিযুক্ত হইলেন । তোমার উদার পদপল্লব আমার মস্তকে ভূষণ স্বরূপ অৰ্পণ কর ; তাছার প্রণয়িনীর পদপল্লব তদীয় মস্তকে অপিত বর্ণন করিলে, প্রথমতঃ তিনি ভারতসংহিতাকে চতুবিংশতি শ্লোকময়ী রচনা করিয়াছিলেন ; আসিয়া অকৃতকার্ষ্য প্রতিগমন করিয়াছেন ; আমি তোমার নিকট যাচক উপস্থিত হইলাম ; গালিলিয় কৰ্ম্মশূন্য অবস্থান কুরিতেন না : তৈলাক্ত পতিত আছে ; অনাথ পড়িয়াছেন । বিধেয় বিশেষণ সৰ্ব্বদা একবচনান্ত ৷ যথা, তাহারা চিহ্নিত-কৰ্ম্মচারী । • সৰ্ব্বনাম । A ১৩১ । পুনরুক্তি দোষের পরিহারার্থ সংজ্ঞার