পাতা:নবরত্নমালা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

डूकांलांभ । २f এইক্ষণ অবধি * রামেশ্বর ভট্ট তুকারামের একজন পরম ভুক্তি শিস্য হইলেন। যাহাকে শূদ্র বলিয়। ঘুণা করিতেন। তঁহাকে দেবতা রূপে পূজা করিতে লাগিলেন। এক্ষণে র্তাহার ৰোধগম্য হইল ৰে “ভগবাজ্জনের কোন জাতি নাই-যেমন শালিগ্ৰাম প্রস্তর হইয়া ও পুজার্থ, সেইরূপ ঈশ্বরানুরাগী পুণ্যাত্মার প্রতি নীচ জাতির দোষ অর্শে না । এই কলিযুগে ব্ৰাহ্মণের কৰ্ম্মকাণ্ডের কুচক্ৰে পড়িয়া জাত্যভিমানে দুর্দশাগ্ৰস্ত হইয়াছে। তুকা সামান্য ব্যবসায়ী বণিক নহেন-তিনি বিঠোবার চরণদাস — ভঁাহার মত জ্ঞানী ও ভক্ত পুরুষ পৃথিবীতে আর কেহ জন্মগ্রহণ করেন নাই।” এইরূপে তুকার প্ৰতি রামেশ্বর ভট্টের। ভাৰ আশ্চৰ্য্যরূপে পরিবৰ্ত্তিত হইল ; তিনি যে সকল কবিতা ডুবাইয়া ফেলিবার আদেশ করিয়াছিলেন তাহ নিজ হস্তে লিপিবদ্ধ করিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। তুকারামের চৌদ্দজন শিষ্য ছিল - তাহাদের মধ্যে অনেকেই ব্লামেশ্বর ভট্টের ন্যায় প্ৰথমে তঁাহার বিদ্বেষী, অবশেষে তাহাকে গুরুরূপে গ্ৰহণ করিয়া তাহার পদানত হইয়াছিল। এই শিষ্যবর্গের মধ্যে শিবাজী নামে লোহাগ্রামবাসী একজন কাংস্যকার ছিল । এইরূপ কথিত আছে যে, লোকটা অত্যন্ত কৃপণ ও তুকারামের ঘোর দ্বেষ্ট ছিল কিন্তু কালক্রমে সে এরূপ তুকাভক্ত হইল যে, সকল কাজ কৰ্ম্ম ছাড়িয়া সেই সাধুর সহবাসে দিনপাত করাই তাহার একমাত্র ব্যবসায় হইল। কাংস্যকারের স্ত্রী স্বীয় পতির এইরূপ ভাব পরিবর্তনে রুষ্ট হইয়া তুকারামের উপর এই অনিষ্টের প্রতিশোধ তুলিতে কৃতনিশ্চয় হইল। সে একদিন তুকারামকে নিমন্ত্রণ পূৰ্ব্বক আপনার গৃ৯ে আনাইয়া মানের সময় এমন উষ্ণ জল তাহার গায়ে छांख्रिश्न्र त्निī C डाश्ांड তাহার সৰ্ব্বশরীর 而% হইয়া গেল, cባቕፍ