পাতা:নবরাহা - বিহারীলাল চট্টোপাধ্যায়.pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবরাহ انزا বে-অfবরু হব বলে পাওদলে বনবাদাড় ভাঙ্গিয়ে স্থাটিয়ে নিয়ে চলেছেন । আমি কোনকালে কবে হেঁটেছি ? বনবাদtড় রপটে কাটা খোচা লেগে পাদুটো একেবারে রক্তারক্তি হয়ে গেছে । নন্দী ! তুইও বাছা বড় বোকা, যদি বুড়ে। ষাড়টা জুতে আনতিস তাহলে এত পেরেসান হতে হত না । নন্দী । কি করব মা ! বা বা যে মান করলেন, অামি ওঁর হুকুমতে ওদল করতে পারিনি, কাজে কাজেই ষাড়টাকে চরে খেতে ছেড়ে দিয়ে এসেছি । মহাদেব । আমার সে সবে- ধন-নীলমণিকে এখানে অনিলে কি আর ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারতেম ? চারদিকে মিউনিসিপ্যালিটীর লোকের দড়া দড়ি হাতে করে ষাড় খুজে বেড়াচ্ছে। আমার সে বুড়ে। এ ড়েটাকে দেখতে পেলে তখনি তার গ্রেপ্তার করে স্ক্যাভেঞ্জারে জুতে দিত, তাহলে এ বুড়ে। বয়েসে আমার হাড়ীর হাল হত । একে ত ননী সিদ্ধির কুঁড়ি { ও নিমের নাড়ন। ভুলে এসে আমায় না কাল করেছে, সম্বিত ! বিনে প্রাণে অtর সম্বিত নাই । গিলি ! যদি জোগাড় যাগাড় । করে কোন গেরস্থর ঘরে ঢুকে একখানি শিল যোগাড় করে থানিক সিদ্ধি বেটে দাও তাহলে প্রাণ বাচে, গা হাত প। f কামড়ে এবার হাড়-মড়মড় নির ব্যায়রাম হল দেখছি । ভগবতী । তোমার কপালে আ গুণ, ছাই মেখে মেখে কি ছেয়ের কথাই শিখেছেন ! অঙ্গ একেবারে জল হয়ে গেল । মিন্সের সঙ্গে ছুটে ছুটে ওপরটান ধরে এখানে হাফ ছাড়তে এলুম, রসের কথ। কয়ে প্রাণ শীতল করে দিলেন । যাওনা, তোমার পেয়ারের কুচনিপাড়ায় যাও, তার কদর করে ভtং