পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৫৩৬ নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলা। ফিরিল নীরবে গৃহে , উড়িল মরাল মুখে, কলকণ্ঠে এ করুণা করিয়া প্রচার । সিদ্ধার্থ রহিল চাহি নীরবে আকাশ পানে, হৃদয়ে প্রথম চিত্ত হইল সঞ্চার । নীরবে বসন্তাকাশে নিদাঘের ক্ষুদ্র মেঘ অলক্ষিতে ধীরে ধীরে উঠিল ভাগিয়া ; সিদ্ধার্থ ভাবিলা বসি—কি ভাবনা নাহি জ্ঞান— নীল সান্ধ্য নভঃপানে চাহিয়া চাহিয়া । ভাবিলেন—*এ শরের ঈষদ পরশে হায় ! প্রাণে যদি এই ব্যথা লাগিল আমার, . জনকের অস্ত্রাগারে কি ভীষণ অস্ত্র রাশি ! ন জানি কি ব্যথা হয় । আঘাতে তাহার ! শুনিয়াছি ওই অস্ত্রে । হইয়াছে কত যুদ্ধ, হইতেছে কত যুদ্ধ নিত্য সংঘটিত । t কত লঙ্কা, কুঙ্কক্ষেত্র, হইয়াছে—হইতেছে— এই পৃথিবীর বক্ষে নিত্য অভিনীত । উহু । রোদন ধ্বনি, কি ভীষণ হাহাকর উঠিঙেছে মানবের জগত প্লাবিয়া । হায় ! কি মানব অন্ধ ? করে ভোগ রাজ্য সুখ মানবের বক্ষে এই অনল জালিয়া ?” বয়সের শ্ৰোত সহ চিন্তা-স্রোত দুর্নিবার, হইল বিস্তৃত ক্রমে, হইল গভীর । রাজপুরী কোলাহল ছাড়িয়া যৌবনাগমে চাহে বেড়াইতে যুবা কাননে নিবিড়। •यकाकैौं कि खि भय রহিতেন কদাচিৎ, ডাকিলেও সহচর, যুব নিরুত্তর । ,